কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উপজেলায় পরিবারতন্ত্রের থাবা

৭ এপ্রিল একটি ইফতার মাহফিলে যোগ দিতে গিয়েছিলাম বিক্রমপুরের মাওয়ায়। দাওয়াত করেছিলেন লৌহজং উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বি এম শোয়েব। তিনি আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী। মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুরের ঢাকাপ্রবাসী ও স্থানীয় সাংবাদিকদের সম্মানে ছিল ইফতার মাহফিল।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ, বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, বিক্রমপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক অলক কুমার মিত্র, অনলাইন নিউজ পোর্টাল গ্রামনগর বার্তার প্রকাশক খান নজরুল ইসলাম হান্নানসহ দুই শতাধিক সাংবাদিক অংশ নিয়েছেন ইফতারে। ইফতারপূর্ব বক্তৃতায় বি এম শোয়েব নির্বাচনে তাঁর অংশগ্রহণের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন।

ইফতার শেষে আমরা কয়েকজন বসে কথা বলছিলাম। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম, বেশ কয়েকজন জাঁদরেল প্রার্থী রয়েছেন এবার লৌহজং উপজেলায়। নির্বাচন সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ হলে একটি জমজমাট ভোটের লড়াই হবে বলে সবাই আশা করছেন।

বেশ একটা নির্বাচনী আমেজ এরই মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে। খবর নিলাম আমার নিজের উপজেলা শ্রীনগরের। সেখানেও সম্ভাব্য প্রার্থীরা নেমে পড়েছেন গণসংযোগে। উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে উপজেলা নির্বাচনের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। চার ধাপে দেশের ৪৮১টি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে বোঝা গেল তারা ভোট দিতে আগ্রহী, যদি সে সুযোগটি পায়। একজনকে বললাম, সুযোগ কেন বলছেন? এটা তো আপনার সাংবিধানিক অধিকার! তিনি বললেন, ‘ভাই, আমাদের সে অধিকার কি এখন অক্ষুণ্ন আছে? আপনাকে তো বেশি বলার দরকার নেই। আপনাদের মতো সাংবাদিকদের লেখা থেকে আমরা বহু কিছু জানতে পারি।’ দেখলাম অনেকেরই শঙ্কা আছে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে কি না, তা নিয়ে। তা ছাড়া বিএনপি ইতিমধ্যে নির্বাচন বর্জন করার ঘোষণা দেওয়ায় অনেকে হতাশ।

দলটির স্থানীয় অনেক নেতা উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে জনপ্রিয় প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত। তাঁরা আগ্রহী ছিলেন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।কিন্তু দলীয় সিদ্ধান্তের কারণে তাঁরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না। নির্বাচন বর্জনের এই প্রবণতা বিএনপিকে আরও অনেক দূর পিছিয়ে দেবে—বললেন উপজেলা বিএনপির এক নেতা। তবে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কেউ কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন। ১৬ এপ্রিলের আজকের পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের নির্বাচনে বিএনপির ৩৪ জন নেতা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন