কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উপজেলায় রাজনীতি এখন ঘুরপাক খায়

রাজনীতি এখন ঘুরপাক খায় উপজেলা নির্বাচনকে ঘিরে। নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় বিএনপি। আওয়ামী লীগ আগে থেকেই নির্বাচন বিষয়ে দিকনির্দেশনা স্পষ্ট করে দিয়েছে। তারা নির্বাচনে যাবে, তবে দলীয় মনোনয়ন থাকছে না। যে কেউ অংশ নিতে পারবে এবং দলীয় প্রতীক ছাড়া।

এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেয়ার পূর্ব সিদ্ধান্ত বিএনপির। এ থেকে সরে না এলেও, তৃণমূলে তাগাদা আছে উপজেলা নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বিষয়ে। তাদের একটি অংশ চাইছে, বিএনপি নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপি স্থানীয় নেতাকর্মীদের স্বাধীনতা দিয়ে দিক। দলীয় মনোনয়ন কিংবা প্রতীক ব্যবহার না হলেও নির্বাচনে অংশ নেয়ার কারণে যেন তাদের শাস্তি দেয়া না হয়। এমনটা হলে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা যেমন নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে ধারণা পাবে তেমনি দলও প্রশ্নের মুখে পড়বে না। এমন জল্পনা-কল্পনার মধ্যেই বিএনপি মহাসচিব বলেছেন, উপজেলা নির্বাচন সরকারের পাতা ফাঁদ। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন আসে, সেই ফাঁদে কি বিএনপি পা দেবে?

বিএনপি এই সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারবে? পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিশেষ করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনকালে এই সিদ্ধান্ত কতটা গ্রহণীয় হবে তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মোটামুটিভাবে তাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ধরে রাখতে পেরেছে এই সত্য স্বীকার করলেও উপজেলা নির্বাচনে কতটা পারবে সেই প্রশ্নটিও আসছে।

ইতোমধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তাদের সমর্থক দুইজন নির্বাচন করে সেই প্রশ্ন উত্থাপনের সুযোগ করে দিয়েছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের উদাহরণ টেনে বলা যায়, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে হয়তো বা বিএনপি তাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে পারবে না। ২০১৪ সালের উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিয়েছিলো। তখন বেশ কিছু আসনে তারা জয়ীও হয়েছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিলো দলটি। বর্জনে কিন্তু শতভাগ সফল হয়নি তারা। বেশ কিছু উপজেলায় তাদের কর্মীরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। শুধু তাই নয় তাদের কেউ কেউ চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হয়েছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন