কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অনলাইনে নামজারি, পদে পদে হয়রানি

জমির নামজারির ক্ষেত্রে ডিজিটাইজেশনের কথা বলা হলেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ভূমি মন্ত্রণালয় ঘটা করে ঘোষণা দিচ্ছে সেবাগ্রহীতাদের দুর্ভোগ কমাতে সব ক্ষেত্রে ডিজিটাইজেশন বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কিন্তু জমি ও ফ্ল্যাটের নামজারির ক্ষেত্রে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন গ্রাহকরা। 

নামজারির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্ক্যান করে অনলাইনে জমা দেওয়ার পরও সেগুলোর হার্ড কপি এসিল্যান্ড অফিসে দিতে হয়। আবেদন গ্রহণ করার পর এসিল্যান্ড অফিস থেকে শুনানির দিন ধার্য করা হয়। এ ব্যাপারে মোবাইলে এসএমএস পাঠানো হলেও কার কখন শুনানি হবে, তা উল্লেখ করা হয় না। সেবাপ্রত্যাশীরা সকাল থেকে সারাদিন বসে থাকার পরও অনেককে ওই দিন শুনানির জন্য ডাকা হয় না। কাউকে কাউকে পুনরায় আবেদন করতে বলা হয়। আবার এসব বিষয়ে অনলাইনে সঠিক তথ্য মেলে না।

অভিযোগ উঠছে ধাপে ধাপে হয়রানির ফাঁদ পেতে রাখা হচ্ছে ঘুষ আদায়ের জন্য। সরেজমিনও মিলেছে এর প্রমাণ। 

ভুক্তভোগীরা বলছেন, রাজধানীর এসিল্যান্ড অফিসে নামজারির আবেদনের জন্য গেলেই দেখা মেলে সুযোগসন্ধানী লোকদের। নানা ঝামেলার কথা শুনিয়ে এক পর্যায়ে চাওয়া হয় ঘুষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সেবাপ্রত্যাশী সমকালকে বলেন, তিনি জমির নামজারির জন্য ধানমন্ডির এসিল্যান্ড অফিসে যাওয়ার পর ফ্রন্ট ডেস্কের সহকারী পরিচয় দেওয়া আবদুল মতিন কথা বলার এক পর্যায়ে ২০ হাজার টাকা চান। টাকা দিলে পুরো কাজটিই করে দেবেন বলে জানানো হয়। তবে সামর্থ্য না থাকায় তিনি এত টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তিনি কাগজপত্র জমা দিয়েছেন অনেক দিন হলো, কিন্তু কোনো কূলকিনারা পাচ্ছেন না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন