কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশের অর্থনীতি পাঁচ ঝুঁকিতে

পাঁচ ঝুঁকিতে আছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। এগুলো হলো-জ্বালানি স্বল্পতা, মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া, মূল্যস্ফীতি, সম্পদ ও আয়বৈষম্য এবং সরকারি ঋণ বেড়ে যাওয়া ও বেকারত্ব। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) প্রকাশিত বৈশ্বিক ঝুঁকি প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের আগে বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়, করোনা মহামারির পর চলতি বছর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হবে সবচেয়ে কম। বিশ্বব্যাংকের পর ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এ প্রতিবেদন দিল। সেখানে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বৈশ্বিক ঝুঁকি চিহ্নিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে ডব্লিউইএফ-এর অংশীদার হিসাবে কাজ করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। মোট ৭১টি কোম্পানির ওপর জরিপ করে ঝুঁকির এ তালিকা প্রস্তুত করেছে তারা। এ ব্যাপারে সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, এ জরিপ ব্যবসায়ীদের ওপর করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, তাদের (ব্যবসায়ী) কাছে জ্বালানি সংকট এখন প্রধান ঝুঁকি। শিল্পকারখানায় এখন চাহিদার ৬০ শতাংশ গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে গ্যাসনির্ভর শিল্প খাতে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।

জানা যায়, গ্যাসের স্বল্পতা থাকায় শিল্পকারখানায় রেশনিং করা হচ্ছে। এতে রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো গ্যাস পেলেও স্থানীয়, বিশেষ করে এসএমই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলো চাহিদামতো গ্যাস পাচ্ছে না। এ পরিস্থিতি শিল্পের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে উঠছে। সরকার গ্যাসের মূল্য অনেকটা বাড়িয়েও সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারছে না, যদিও দাম বাড়ানোর সময় বলা হয়েছিল যে গ্যাসের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে। সেই সঙ্গে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির কারণেও শিল্পের উৎপাদন খরচ বাড়ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন