কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


২০১৪ থেকে ২০১৮: দলীয় সরকারের অধীনে ‘প্রশ্নবিদ্ধ’ নির্বাচন

২০১১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করে। এর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল হয়ে যায়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে এবং সংসদ বহাল রেখে দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান করা হয়। তখন থেকে নির্বাচন নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়।

২০১৪: দশম সংসদ নির্বাচন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়া হয়। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। বিএনপির পক্ষ থেকে টানা অবরোধের মাধ্যমে নির্বাচন প্রতিরোধের কর্মসূচি দেওয়া হয়। মহাজোটের অংশীদার জাতীয় পার্টিও প্রাথমিকভাবে নির্বাচনে না যাওয়ার কথা জানিয়েছিল। পরে দেশি-বিদেশি নানামুখী চাপে দলটি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়।

এ বিষয়ে বিএনপি: সময়-অসময় বইয়ে মহিউদ্দিন আহমদ লিখেছেন, ‘৫ জানুয়ারির নির্বাচন আয়োজন করতে আওয়ামী লীগ সরকারকে ভারত সর্বোচ্চ কূটনৈতিক সমর্থন দেয়। নির্বাচনের আগে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব সুজাতা সিং ঢাকা সফর করেন এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে দূতিয়ালি করেন।’

বিএনপির বর্জন সত্ত্বেও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ‘একতরফা’ এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর জোটভুক্ত দলগুলোসহ মাত্র ১২টি দল অংশ নেয়। এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন জোট ও তাদের শরিক দলের প্রার্থীরা ভোটের আগেই ৩০০ আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ১৫৩ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। অপরদিকে ১৪৭ আসনে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতায় প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৩৯০।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন