কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


লোগাং ফেরাচ্ছে ৫ বছর আগের আতঙ্কের স্মৃতি

রাতে দূর থেকে গুলির শব্দ শুনছিলেন তারা; স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রচণ্ড গোলাবর্ষণের সেই ক্ষণে ঘর থেকে বাইরে বের হওয়ার সাহস হয়নি কারও। ভয়াবহ কিছু একটা হয়েছে বুঝছিলেন ঠিকই; সকালে এসে দেখলেন হৃদয় ভাঙা সেই দৃশ্য। একটা ঘরে খুন হয়ে পড়ে রয়েছেন চারজন, তাদের একজনের আবার হাত বাঁধা।

দুর্গম পাহাড়ে ভয় জাগানো রাতের এ ঘটনার ১৪ ঘণ্টা পর সেখানে গিয়ে দেখা যায়, নিহতের স্বজন আর প্রতিবেশীদের জটলা। কেউ কেউ তখনও ডুকরে কেঁদে উঠছিলেন। কেউবা এগিয়ে গিয়ে সান্ত্বনা দিচ্ছেন তাদের। কথা নেই কারও মুখে, যেন ভয়ের খোলসের মধ্যে ঢুকে গেছেন।

ঘটনার বিষয়ে জানতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছাড়া কারও মুখ খোলানো গেল না।

রাতের হত্যাকাণ্ডের পর লোগাংয়ের অনিল পাড়ার দৃশ্য ছিল এমনই। এলাকাটি এতটা দুর্গম যে পানছড়ি উপজেলা সদর থেকে প্রথমে মোটরসাইকেলে পরে ও হেঁটে সেখানে যেতে ২৫ থেকে ৩০ মিনিটের মত সময় লাগে। পুছগাং বাজার ছাড়িয়ে পেরোতে হয় চেঙ্গী নদী। ফসলি জমি ও পাহাড়ের পাদদেশ দিয়ে হাঁটতে হয়। খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে প্রায় দেড় ঘণ্টার পথ।

দুপুর ১২টার দিকে অনিল পাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, একটি ছোট্ট টিলার উপরে একটি আধাপাকা টিনসেডের ঘর। যেখানেই দুবৃত্তদের হাতে প্রাণ গেছে চারজনের; নিখােঁজ আরও তিনজন, যাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে ধারণা স্বজন ও এলাকাবাসীর।

পার্বত্য চট্টগ্রামের আরেক পাহাড়ে এমনই আতঙ্কের দিন গেছে প্রায় পাঁচ বছর আগে, ২০১৮ সালের মে মাসের প্রথম সপ্তাহে। ৩ মে একজন খুনের রেশ না কাটতেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রাণ যায় আরও পাঁচজনের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন