কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিক্ষা কারিকুলাম নিয়ে প্যাঁক প্যাঁক

‘বিধর্মীদের সংস্কৃতি, অশ্লীল নৃত্য শিক্ষা দেওয়া হয় যে প্রতিষ্ঠানে ওটা ছেড়ে প্রকৃত সুন্নাহভিত্তিক মাদরাসায় আপনার সন্তানকে ভর্তি করান।’ ফেসবুকে এ পোস্টের সঙ্গে ভিডিও যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে, যা পরিকল্পিতভাব তৈরি করা হয়েছে তাও বোঝা যায়। এর মধ্যে আরও যুক্ত হয়েছে কঠোর ভাষায় সমালোচনা। যার প্রায় সবই মিথ্যাচারে ভর্তি।

এই হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন শিক্ষাক্রম বিষয়ে একশ্রেণির মানুষের মনোভাব। কেউ বলছে ‘ব্যাঙ লাফানো’ কেউ বলছে ‘অশ্লীল নাচ’। সমালোচকদের একজনকে দেখা গেলো অত্যন্ত বুদ্ধিদীপ্ত মিথ্যাচার প্রয়োগ করে পুরো বিষয়টি রাজনৈতিক আবরণ দিতে। বলা জরুরি-সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ মিথ্যাচারগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তাও পেয়েছে। সমালোচনার ডালপালা সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে ধর্মীয় আবরণ দেওয়ার পর।

শিক্ষক প্রশিক্ষণে নেই এমন বিষয় জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ভিডিওতে। শিক্ষক প্রশিক্ষণকালে কোনো সময় (নতুন কারিকুলাম এর নয়) কোনো বিনোদন অনুষ্ঠানের ভিডিওকে কৌশলে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে নতুন কারিকুলামের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে বলে। ‘প্যাঁক প্যাঁক’ জাতীয় শব্দ উচ্চারণকারী ভিডিওগুলোর সঙ্গে নতুন কারিকুলামের কোনো সম্পর্কই নেই। অথচ সেগুলোকেও নতুন কারিকুলামের অংশ বলে ব্যাপকভাবে প্রচার হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

অন্যদিকে সরকারের পক্ষ থেকে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এ কুসমালোচনাগুলোর জবাব দেওয়া হয়েছে, তাও দুর্বলভাবে, যা আবার গণমাধ্যমেও তেমন গুরুত্ব পায়নি প্রকাশকালে। ফলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপপ্রচারগুলো অধিকাংশের কাছে বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হয়েছে। তারাও সমালোচনায় অংশ নিচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন