কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে ভোটে জোটের জট নেই

শক্ত প্রতিপক্ষকে নির্বাচনে পরাজিত করার কৌশল হিসেবে সমমনা দলের জোটবদ্ধ হওয়ার রেওয়াজ আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, শক্তিশালী প্রতিপক্ষ না থাকলে জোটের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জোট বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সাম্প্রতিক একটি বক্তব্যে আবারও এই প্রশ্নটি জোরালো হয়েছে। তিনি বলেছেন,‘শরিক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত আমাদের এখনও হয়নি। আমরা এখনও ঠিক করিনি শরিকদের আসলে আমাদের প্রয়োজন আছে কিনা।’

তাঁর এই বক্তব্যের প্রথম অংশ জোট বিষয়ে তাদের কম গরজের বিষয়টি ইঙ্গিত করে। সাধারণত অন্য সময় জোটগত সিদ্ধান্ত অনেক আগে থেকেই নেয়া হয়ে থাকে। এবারও জোটগত নির্বাচন হবে এমন ইঙ্গিত আগে থেকে পাওয়া যাচ্ছিলো। কারণ নির্বাচন বিষয়ে যখন জোরালো কথাবার্তা চলছিলো, তখন ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক জোটের সভা অনুষ্ঠান করেছেন। যা জোটের অস্তিত্বকে প্রমাণ করে।

অন্যদিকে নির্বাচন কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর যোগাযোগের বিষয়টিও উল্লেখ করা যায়। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ছাড়াও জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, তরীকত ফেডারেশন, জেপি, সাম্যবাদী দল ও গণতন্ত্রী পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে বলে ইসিকে জানিয়েছে। জোটের শরিক দলগুলোর ঘোষণা এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সাম্প্রতিক বক্তব্যকে এক সূত্রে গাঁথা যাচ্ছে না। যারা নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের কাছে দিয়েছে, তারা কি মূল দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো কথাবার্তা না বলেই এই ঘোষণা দিয়েছেন?

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সাম্প্রতিক বক্তব্য অনুযায়ী জোটগত নির্বাচনের সম্ভাবনা যেমন ক্ষীণ তেমনি এটি আওয়ামী লীগের পূর্ব ঘোষণা থেকে সরে আসারও ইঙ্গিত দেয়। তারা ইতিপূর্বে জোটগত ভাবে নির্বাচন করবে না এমন কোনো ঘোষণা দেননি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন