কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভারত বিরোধিতা কি বাড়ছে বাংলাদেশে?

সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেটের শেষ দিন। রাস্তাঘাটে সুনসান নীরবতা অধিকাংশের মধ্যে একটা প্রবল আক্রোশ ভারতের ওপর। তাদের সঙ্গে কথা বলে বোঝা যাচ্ছে প্রত্যেকেরই প্রার্থনা ভারত যেন হেরে যায়। ফলাফলে ভারতের পরজয়ে বিজয় মিছিল ঢাকার সবচেয়ে চেতনার আঁতুড়ঘর টিএসসি থেকে বের হলো। টেলিভিশন, ইউটিউব চ্যানেলে অনেক দর্শকের মতামত নিতে দেখা যাচ্ছে। খেলাপ্রেমিদের মূল প্রসঙ্গ ছিল ভারত হেরেছে এবং ভারতের প্রতি একরাশ বিদ্বেষ উগড়ে দেওয়া।

খেলায় হারজিত যেমন থাকবে। দর্শকও দুটি পক্ষে বিভক্ত হবে। এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু এদিন মনে হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার খেলার কৌশল নয় বরং ভারতের বিপক্ষে খেলেছে বলেই অস্ট্রেলিয়াকে সাপোর্ট করা। এর কারণ কি শুধুই খেলাপ্রেম, নাকি অন্য কোনো কূটকৌশল? হতে পারে বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম মাত্র একটি ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে জিতেছে। আর বাকি সব ম্যাচে হেরে যাওয়ার কারণ। তাই প্রতিবেশী দেশ হিসেবে সব রাগ ভারতের ওপর উগড়ে দিয়েছে। যারা বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে ভারোবাসেন তারা কি জানেন, আজ আমরা বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ তার প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিল ভারত।

২০০০ সাল। বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি’র সভাপতি তখন জগমোহন ডালমিয়া। ক্রিকেট দুনিয়ায় নিজেদের অবস্থান করে নিল বাংলাদেশ। বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট উন্নাসিকরা তখন বলতেন, আইসিসিতে কেবল প্রভাব-বলয় প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই, টেস্ট খেলুড়ে জাতি হিসেবে প্রস্তুতিহীন বাংলাদেশকে টেস্ট খেলার অধিকার দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আইসিসি’র সভাপতি ডালমিয়া তখন অভিযোগ খণ্ডন করেছিলেন বাংলাদেশের মাথায় প্রশ্রয়ের হাত রেখে। বলেছিলেন, ‘এই উপমহাদেশ থেকে তিনটি দেশ বিশ্বকাপ জিতেছে। চতুর্থ দেশ হিসেবে বিশ্বকাপ জিতবে বাংলাদেশও। দেশটিকে একটু সময় দিতে হবে।’

ডালমিয়া জানতেন ক্রিকেট বাংলাদেশে কতটা জনপ্রিয়। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশের মাটিতেই সফলভাবে আয়োজিত হয়েছিল এশিয়া কাপ ক্রিকেটের তৃতীয় আসর। এরই ধারাবাহিকতায় ঝানু ব্যবসায়ী হিসেবে ডালমিয়া বুঝে গিয়েছিলেন বাংলাদেশে ঘরোয়া ক্রিকেটের স্টেডিয়াম পরিপূর্ণ থাকে। ১৯৯৮ সালের অক্টোবরে নক-আউট পদ্ধতিতে আয়োজিত ‘মিনি বিশ্বকাপ ক্রিকেট’ আসরের আয়োজন করেন। মিনি বিশ্বকাপ বাংলাদেশকে আয়োজন করতে দিয়ে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছিলেন। ক্রিকেট দুনিয়াকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন, টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর বাইরেও এত বড় প্রতিযোগিতা সাফল্য পেতে পারে। এরই মধ্যে ক্রিকেট দুনিয়ার কাছে পরিচিত করে তুললেন বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন