কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কুকি-চিন আতঙ্কে ঘরছাড়া: ফিরে আসা পরিবারগুলোতে খাদ্য সংকট

এপ্রিল-মে মাসে মৌসুমের প্রথম বৃষ্টি হলে জুম চাষ শুরু করেন পাহাড়ের বাসিন্দারা। এই ফসলই পাহাড়ের অনেক বাসিন্দার সারা বছরের খাদ্যের একমাত্র উৎস। চলতি বছরের শুরুতে পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আতঙ্ক শুরু হয়। আতঙ্ক চরমে পৌঁছায় এপ্রিল মাসে। ফলে চাষের মৌসুমে চাষাবাদ ফেলে প্রাণ বাঁচাতে পাহাড় ছেড়ে পালিয়ে যায় বান্দরবানের একটি পাড়ার ৯৭টি পরিবার। পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হওয়ায় পরিবারগুলো এখন পাড়ায় ফিরতে শুরু করেছে। তবে মৌসুমে চাষ করতে না পারায় অধিকাংশ পরিবারে দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। এখন কেউ ধারদেনা করে, কেউ স্বজনদের সহযোগিতায় কোনো রকমে দিন কাটাচ্ছেন।

বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার রোয়াংছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের পাইংক্ষ্যং পাড়ায় রোববার গিয়ে দেখা গেছে এমন মানবেতর দৃশ্য।

পাড়াবাসী জানান, পাহাড়ে জুম চাষই তাদের একমাত্র অবলম্বন। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল মাসে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সমস্যা বেড়ে যাওয়ায় জীবন বাঁচাতে বাড়ি-ঘর ছেড়ে প্রথমে জঙ্গলে, পরে আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নেন পাড়ার অধিকাংশ বাসিন্দা। এ কারণে এবার জুম চাষ করতে পারেননি তারা।

কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির প্রথমবারের মতো স্বশরীরে বৈঠক হয় গত ৫ নভেম্বর। বান্দরবানের রুমায় মুনলাই পাড়ার কমিউনিটি সেন্টারে এ বৈঠক হয়। এরপর থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে পাড়া ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া ৯৭ পরিবারের মধ্যে ৫৭টি পরিবার নিজ বাড়িতে ফিরেছে গত শনিবার। বাড়িফেরা পরিবারগুলোর অধিকাংশই জুম চাষ করতে পারেনি। ফলে পরিবারগুলোতে দেখা দিয়েছে চরম খাদ্য সংকট।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন