কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঘনঘন বিদেশ ভ্রমণে আসছে নিষেধাজ্ঞা

অর্থ পাচার, হুন্ডি ও স্বর্ণ চোরাচালান বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। নগদ ডলার পাচার ও স্বর্ণের চোরাচালান রোধে কাজ শুরু হয়েছে। বৈধভাবে বিদেশ থেকে স্বর্ণ আমদানি কমানোর জন্যও নেওয়া হয়েছে উদ্যোগ। একটি চক্র নানা প্রক্রিয়ায় দেশ থেকে এসব পাচার করতে ঘনঘন বিদেশ যাচ্ছেন। তাদের পারিবারিক অবস্থা তেমন ভালো না, বিদেশে ব্যবসায়িক কার্যক্রমও নেই। বিদেশ থেকে আনা স্বর্ণে তাদের নিজস্ব কোনো বিনিয়োগও নেই। শক্তিশালী গডফাদার চক্রের সহায়তায় তারা ক্যারিয়ার হিসাবে ঘনঘন বিদেশে যাওয়ার নামে দেশ থেকে নগদ ডলার পাচার করছে। প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে স্বর্ণ কিনে দেশে আনছেন। সেই স্বর্ণ বিক্রির টাকায় ডলার কিনে ফের বিদেশ যাচ্ছে। এসব বন্ধে ঘনঘন বিদেশ সফরকারীদের তালিকা তৈরি শুরু করেছে সরকার। টাকা পাচারের উদ্দেশ্যে কেউ যাতে বিদেশ সফর করতে না পারে, সেজন্য এই চক্রের একটি তালিকা ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোয় পাঠানো হয়েছে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, বিদেশে ওই প্রক্রিয়ায় অর্থ পাচারকারী, চোরাকারবারি ও হুন্ডির সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজন কয়েক শ ব্যক্তির বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে ২৫ ব্যক্তির পাসপোর্টের ফটোকপি ও ছবি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনে পাঠানো হয়েছে। আরও শতাধিক ব্যক্তির নাম চূড়ান্ত করেছে ইমিগ্রেশনে পাঠানোর জন্য। এভাবে একের পর এক অর্থ পাচারকারীদের তালিকা যাবে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে। তাদের আটক বা গ্রেফতারের পর বের করা হবে গডফাদারদের নাম।

জানা যায়, সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের মধ্যে গত এক বছরে কে কতবার বিদেশ গেছেন, ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তার একটি তালিকা চেয়ে চিঠি দিয়েছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এছাড়া বিমানবন্দর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ অর্থ পাচার ও স্বর্ণের চোরাকারবার রোধে ১২ সদস্যের ৪টি সার্ভিল্যান্স টিমও গঠন করেছে। একজন যুগ্ম কমিশনারের নেতৃত্বে চার শিফটে তারা বিমানবন্দরে দায়িত্ব পালন করবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন