কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের অর্থনৈতিক খেসারত

রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের অর্থনৈতিক খেসারত নিয়ে এর আগেও আলোকপাতের চেষ্টা করেছি। একই বিষয় নিয়ে আবারও বলার চেষ্টা এ কারণে যে মানুষের পিঠ এখন প্রায় দেয়ালে ঠেকে গেছে। মানুষ ভালো করেই জানে, এই দ্বন্দ্বে সাধারণ জনগণের কোনো স্বার্থ নেই; বরং এ হচ্ছে কুক্ষিগত ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব প্রলম্বিতকরণ বনাম হৃত ক্ষমতা পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টার মধ্যকার দ্বন্দ্ব। আর সেই দ্বন্দ্বে অংশগ্রহণকারী পক্ষগুলোর স্বার্থ যতটা প্রবল, তার বিপরীতে সাধারণ জনগণের স্বার্থহানির আশঙ্কাও ততটাই প্রচণ্ড।

চলমান রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের আওতায় প্রায় এক বছর ধরে উভয় পক্ষ থেকে রাজপথ দখলে রাখার যে রণদামামা চলছে এবং তার পেছনে যে কোটি কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে, সেই অর্থ কে জোগাচ্ছে? পরিপাটি রঙিন জামাকাপড়, টুপি, ব্যাজ, পতাকা, লাঠি, মাইক্রোফোন, খাবারদাবার, বাহন, পকেট খরচ ইত্যাদি নিশ্চয়ই কোনো পক্ষের নেতা-নেত্রীই তাঁদের পকেট থেকে দিচ্ছেন না।

তাহলে সেসব আসছে কোত্থেকে? কোনো রাজনৈতিক দলের ঘোষিত তহবিলেই তো এত টাকা নেই। তাহলে এই অর্থ কীভাবে মিলছে?
জবাব খুবই স্পষ্ট—এই অর্থ যেহেতু আকাশ থেকে পড়ছে না, অতএব এ সমাজেরই কেউ না কেউ তা জোগাচ্ছেন। এখন দেখা যাক সেই জোগানদাতা কারা। উল্লিখিত অর্থের একেবারে প্রথম জোগানদাতা হচ্ছেন বিত্তবান ব্যবসায়ীরা, যাঁরা কখনো স্বেচ্ছায় আবার কখনোবা চাপে পড়ে চাঁদা হিসেবে এই অর্থ দিচ্ছেন। তবে ব্যবসায়ীরা যে চাঁদা রাজপথ দখলে রাখার জন্য রাজনীতিকদের দিচ্ছেন, সেই অর্থ তাঁরা মোটেই নিজেদের পকেট থেকে দিচ্ছেন না; বরং নিজ নিজ পণ্য বা সেবা বিক্রি করে তা তুলে নিচ্ছেন।

বাস্তব অভিজ্ঞতা হলো, যে পরিমাণ অর্থ তাঁরা চাঁদা হিসেবে দিচ্ছেন, তার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ অর্থ পণ্যমূল্য বাড়িয়ে ক্রেতা বা ভোক্তার কাছ আদায় করে নিচ্ছেন। পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সরকার যে ব্যবসায়ীদের প্রতি কঠোর হতে পারছে না, এটিও বিভিন্ন কারণের মধ্যকার একটি বড় কারণ। ফলে দেখাই যাচ্ছে, চাঁদাদানের এ বিষয়টিকে আপাতদৃষ্টিতে ব্যবসায়ীদের জন্য বাড়তি বোঝা বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এটি তাঁদের জন্য একধরনের লাভজনক বিনিয়োগ বৈকি! তবে ঘটনা হচ্ছে, সেই বিনিয়োগের চড়া মাশুল জনগণকেই দিতে হচ্ছে। আর তা দিতে গিয়ে বাজারে প্রতিটি পণ্যের মূল্য এখন আকাশচুম্বী, যা স্পর্শ করার সামর্থ্য অধিকাংশ মানুষেরই নেই; যদিও বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, দেশের চার কোটি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ইউরোপীয় মানের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন