কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিজের পরীক্ষায় নিয়ন্ত্রক হবার গ্লানি নেব কেন?

সারাবিশ্বে এই মুহূর্তে বেপরোয়া যুদ্ধ নিয়ে বেশ গরম পরিবেশ বিরাজ করলেও বাংলাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বেশ লু। এদেশের জনগণ যে কোনো পক্ষের হোক না কেন, একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন আশা করে। রাজনৈতিক দলগুলোও মতপার্থক্য নির্বিশেষে একই মনোভাব পোষণ করে বক্তব্য দিচ্ছে। এমনকি বৈশ্বিক পরিমন্ডল থেকে যারা আমাদের নির্বাচন ব্যাপারে উৎসুক তারাও প্রকারান্তরে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের কথা বলে চলে যাচ্ছেন।

যে কারণে আমাদের নির্বাচন নিয়ে সারা বিশ্বে আগ্রহ তৈরি হয়েছে তা অনেকের নিকট জানা আবার অনেকের নিকট এটি একটি ওপেন সিক্রেট। আসল কথাটি হয়তো সবাই জানেন, বুঝেন, উপলব্ধি করেন কিন্তু প্রকাশ করতে দ্বিধান্বিত হয়ে পড়েন। এখানে যেসব জিনিসের অভাব তৈরি হয়েছে সেগুলো বহ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে ছুঁয়ে দেখার উপায় নেই।

তবে নির্বাচনের দিনক্ষণ যতই ঘনিয়ে আসছে লুক্কায়িত বিষয়গুলো ততই পরিষ্কার হয়ে জনমনে ধরা দিচ্ছে। বিভিন্ন নেতাদের বক্তব্য ও পাল্টা বক্তব্য থেকে সেসব কথা জনমনে নতুন করে চিন্তার উদ্রেক করে চলেছে। যে মাছ সাধারণ মুঠোজাল দিয়ে ধরা দেবে না সে মাছকে চায়না কারেন্ট জাল দিয়ে নতুবা আলোর ফাঁদ অথবা পানিতে বিদ্দুৎ-এর শক দেয়া যায় এমন কাঠির গুঁতো দিয়ে অবশ করে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবুও নির্বাচন হতে হবে। সেটা সময়মতো হতে হবে বলে চারদিক থেকে কড়া বক্তব্য শোনা যাচ্ছে।

নির্বাচনী নদীতে নিরীহ মাছ হচ্ছে জনগণ। জনগণকে নির্বাচনের নদী-খাল-পুকুরে আসতেই হবে। দেখা যায় না কিন্তু শক খেয়ে কাবু হওয়া যায় এমন জালে বা ফাঁদে গুঁতো খেয়ে ধরা দিতেই হবে। কথা হলো জনগণ যদি ধরা দিতে নদী-পুকুর-খালে না যায় তাহলে কি হবে? কারণ এর আগের নির্বাচনগুলোতে জনঅভিজ্ঞতা ছিল ভিন্ন। সেই হ্যাঁ-না ভোট হোক বা মাঠে কুকুর শুয়ে থাকা নির্বাচন হোক। তখনও ভোট হয়েছে এবং সেই ভোটে কাজ হয়ে কাজের কাজ সচল থেকেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন