দীর্ঘদিন পর গ্রামে ফিরে একটি কবরে চোখ পড়ল রূপাইয়ের। কবরটি একটি নকশিকাঁথায় মোড়ানো। কাঁথাটি এক লহমায় প্রিয়তমা স্ত্রী সাজুকে মনে করিয়ে দিল, কাঁথাটি তো সাজুরই তৈরি। রূপাইয়ের আর বুঝতে বাকি রইল না, কবরটি স্ত্রীর। স্মৃতির সঙ্গে কাটানো সুখস্মৃতিকে রোমন্থন করে চোখের জলে বুক ভাসাতে থাকলেন রূপাই। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে কবি জসীমউদ্দীনের নৃত্যনাট্য ‘নক্সী কাঁথার মাঠ’ প্রদর্শিত হয়েছে।
বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টস প্রযোজিত এই নৃত্যনাট্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো ১২ দিনব্যাপী দ্বাদশ গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব। এ কে এম মুজতবার নাট্যরূপে নাটকটি নির্দেশনা দেন রাহিজা খানম ঝুনু। নৃত্য পরিকল্পনা ও কোরিওগ্রাফি করেন জি এ মান্নান।
উৎসব পর্ষদের আহ্বায়ক গোলাম কুদ্দুছের সভাপতিত্বে সমাপনী আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান।
এর আগে বিকেলে বাউলগানের মূর্ছনায় উন্মুক্ত মঞ্চের অনুষ্ঠান শুরু হয় বিকেল চারটায়। সন্ধ্যায় পরীক্ষণ থিয়েটার মিলনায়তনে ছিল বাংলা থিয়েটার প্রযোজনা নীল–দর্পণ। দীনবন্ধু মিত্র রচিত নাটকটির নির্দেশনা দেন মামুনুর রশীদ।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
শেষ হলো গঙ্গা-যমুনা উৎসব
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন