কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রাথমিকের নিয়োগ তালিকায় লিখিত পরীক্ষায় ফেল করা প্রার্থী

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ কর্র্তৃক সদ্য প্রকাশিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। লিখিত পরীক্ষায় পাস না করা প্রার্থীর রোল নম্বর চূড়ান্ত ফলে (লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায়) রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে বিষয়টিকে ‘মুদ্রণের ভুল’ বলছেন কর্তৃপক্ষ।

জানা গেছে, জেলা পরিষদ কর্তৃক ২২ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষায় ১২৪৯ জন পরীক্ষার্থীকে পাস দেখানো হয়েছে। লিখিত পরীক্ষার ফল ক্রমানুসারে প্রকাশিত হয়েছে। ওই ফলাফল শিটে ৭৭১ ক্রমিক নম্বর ছিল না।  কিন্তু ৬ অক্টোবর প্রকাশিত চূড়ান্ত ফলাফল বিবরণীতে দেখা যায়, ৭৭১ নম্বর ক্রমিক রয়েছে। অর্থাৎ ৭৭১ নম্বর ক্রমিকধারী প্রার্থী চাকরি পেয়েছেন। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল থেকে চূড়ান্ত উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৩৭ জন। লিখিত পরীক্ষার তালিকায় না থাকা প্রার্থীর রোল নম্বর (৭৭১) কীভাবে চূড়ান্ত ফলাফলে আসলো এবং তা কার রোল নম্বর তা এখনও জানা যায়নি।

এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সদস্য পার্থ ত্রিপুরা জুয়েল বলেন, ‘নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়ম হয়েছে। প্রথমত, ২৫৭ জনকে নিয়োগ দেওয়ার কথা থাকলেও দেওয়া হয়েছে ৩৩৭ জনকে। লিখিত পরীক্ষাও নেওয়া হয়েছে ত্রুটিপূর্ণ উত্তরপত্রে। যোগ্য প্রার্থীরা চাকরি পাননি। মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ করা হয়নি। জেলা প্রশাসকের কোনও প্রতিনিধি ছিল না। তা ছাড়া ক্রমিক অনুসারে কখনও ফলাফল ঘোষণা হয় না, ঘোষণা করা হয় মেধাক্রম অনুসারে এবং নাম প্রকাশের মাধ্যমে, কিন্তু তা করা হয়নি। ঘুষ ও দুর্নীতিসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে নিয়োগ সম্পন্ন হওয়ার উদাহরণ ৭৭১ নম্বর ক্রমিক। যে নম্বরটি লিখিত পরীক্ষায় না থাকলেও চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ দেখানো হয়েছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন