কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশের দ্বাদশ নির্বাচন ও আমেরিকার ভিসানীতি

সম্প্রতি বাংলাদেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর প্রধান কারণ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নানা বিষয়ে এসব বিদেশির শুধু আগ্রহ নয়, কিছু হস্তক্ষেপমূলক পদক্ষেপ। এ ব্যাপারে সবচেয়ে এগিয়ে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জো বাইডেন সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে নানা উদ্বেগ প্রকাশ করতে শুরু করে। এমনকি নিকট-অতীতে রাষ্ট্রদূতরা কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের ডাকে তৃণমূলে সরাসরি হস্তক্ষেপ করার উদ্যোগ নেন। সিভিল সোসাইটির মান্যগণ্য ব্যক্তিদের বাসায়ও তারা নৈশভোজে মিলিত হন। তা নিয়ে রাষ্ট্রকে না জানিয়ে এসব করার জন্য রাষ্ট্রদূতের নিরাপত্তা ইস্যুটি নিয়েও নানা তর্ক-বিতর্ক সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়।

এর প্ররিপ্রেক্ষিতে প্রথমে র‌্যাবের বিষয়ে, পরে সাধারণভাবে বাংলাদেশের যেসব নাগরিক ও দল গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন করবে বা করছে, তাদের আমেরিকার ভিসা প্রদান করা হবে না বলে জানায় আমেরিকান কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে বাংলাদেশে আগামী দ্বাদশ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ততই নানারকম সতর্কবাণী প্রদান করছে। এসব থেকে মনে হয়, আপাতদৃষ্টিতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে একটি প্রতিযোগিতা, অংশগ্রহণমূলক ও গণতন্ত্রমূলক নির্বাচন চাইছে। কিন্তু ‘প্রতিযোগিতা’ বা ‘অংশগ্রহণ’-এর মার্কিন ধারণা কোনো সর্বজনীন ধারণা নয়। বিশেষত কার সঙ্গে কার প্রতিযোগিতা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আমাদের বাংলাদেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী দলগুলো বা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের নির্বাচনে প্রতিযোগিতার অধিকার এখন পর্যন্ত প্রগতিশীলদের কাছে স্বীকৃত নয়। ঠিক যেমনটি জার্মানিতে হিটলারের অনুসারীরা এখনো নিষিদ্ধ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন