কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : সুযোগ, সুবিধা এবং হুমকি

বর্তমান বিশ্বের অর্থনীতিকে বলা হয় শিল্পভিত্তিক অর্থনীতি। আর শিল্পভিত্তিক এই বিশ্ব অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন সাধিত হয়েছে প্রতিটি শিল্পবিপ্লবের সময়ে। বর্তমানে আমরা নতুন আরেকটি শিল্পবিল্পবের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি যাকে বলা হচ্ছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব। আর প্রযুক্তিনির্ভর এই ডিজিটাল বিপ্লবের অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) [Artificial intelligence (AI)]।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কী?

বিশ্বের যত সৃষ্টি আছে তার মধ্যে মানুষকে আলাদা করা যায় যে বৈশিষ্ট্যটির কল্যাণে, তা হলো তার বুদ্ধিমত্তা। এখন এই বুদ্ধিমত্তা বলতে আমরা কী বুঝি? প্রকৃতপক্ষে, বুদ্ধিমত্তা বলতে আমরা বুঝি কোনো নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ধারণা করতে পারা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারা, পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারা এবং তা কাজে লাগিয়ে নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করা ইত্যাদি গুণের একটি সামগ্রিক রূপ। যার মধ্যেই উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো দৃশ্যমান তাকেই আমরা বুদ্ধিমান হিসেবে আখ্যায়িত করতে পারি।

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে যে বিষয়টি নিয়ে সর্বোচ্চ গবেষণা প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে তা হলো যন্ত্রকে কীভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদান করা যায়। আর কৃত্রিম উপায়ে যন্ত্রকে বুদ্ধিমান বানানোর এই প্রযুক্তিই হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। আভিধানিকভাবে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হলো মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটার বা কম্পিউটার প্রযুক্তিনির্ভর কোনো যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তব রূপ দেওয়ার একটি ব্যবস্থা। এটি কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি অনন্য শাখা যেখানে মানুষের চিন্তাভাবনা ও বুদ্ধিমত্তাকে কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে অনুকরণ ও নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন