কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমেরিকার ভিসা পাওয়ার নয়া তরিকা!

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি বাংলাদেশিদের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। নতুন ভিসানীতিতে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা, সরকার সমর্থক এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। ঘোষিত নীতি অনুযায়ী গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কাজের মধ্যে রয়েছে: ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, জনগণকে সংগঠিত হওয়ার স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার চর্চাকে সহিংসতার মাধ্যমে বাধাদান। এর পাশাপাশি রাজনৈতিক দল, ভোটার, নাগরিক সমাজ এবং গণমাধ্যমকে তাদের মতামত প্রচার করা থেকে বিরত রাখতে বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ড নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার পদক্ষেপের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।

নতুন এই ভিসানীতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। কারও কারও মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক। যারা পরিবার নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর পরিকল্পনা করছিলেন, এরই মধ্যে পরিবারের কাউকে কাউকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়ে দিয়েছেন। যারা বাংলাদেশে দুর্নীতি করে কামানো অর্থে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কিনেছেন, সম্পদ গড়েছেন, আতঙ্কটা তাদের মধ্যেই। নিজেদের উপার্জিত অর্থের নিরাপত্তা, সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত; আতঙ্কটা তাদের মধ্যেই। মার্কিন ভিসানীতির ফলে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশে দারুণ বদল এসেছে। বিরোধী দলগুলো এখন অনেকটা নির্বিঘ্নে তাদের কর্মসূচি পালন করতে পারছে। মত প্রকাশেও বাধা অনেক কম। তবে মার্কিন এই ভিসানীতি নিয়ে সাধারণ মানুষের কোনও মাথাব্যথা নেই। এই ভিসানীতি বড় জোর কয়েক হাজার মানুষের জন্য প্রযোজ্য হবে। কোটি কোটি সাধারণ মানুষের তাতে কিছুই যায় আসে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন