কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তার সাহিত্যিক একাগ্রতা খুঁজে পাই

ইমদাদুল হক মিলনের দুটো দিক আমার কাছে প্রধান হয়ে ওঠে। একটি সমাজের বিচিত্র পেশার নারী-পুরুষকে খুঁজে বের করে গল্প ও উপন্যাসের চরিত্র তৈরি করা, অন্যটি তার হালকা রচনার, যেগুলো আমাদের চারপাশের মানুষের সাহিত্যবিষয়ক অতৃপ্ত আকাক্সক্ষার পূরণ ঘটায়। এই দুটো ধারার সম্মিলন ঘটানোর কঠিন কাজটি একজন সাহিত্যিকই পারেন, যিনি সমাজ-ভাবনার নানা দিক নিজ চিন্তার অনুষঙ্গ করেন। এদিক থেকে মিলনের ক্ষমতা ও সততা আমাকে মুগ্ধ করে। মিলনের একটি লেখায় ছিল, সুন্দর শৈশব হাতে না থাকলে লেখক হওয়া মুশকিল। এ ব্যাকটি আমাকে অনেক ভাবিয়েছে। এবং আমি নিজেও এই ভাবনার সঙ্গে একমত হয়েছি। মনে হয়েছে, শৈশবের যাবতীয় অভিজ্ঞতা একজন সাহিত্যিকের কলমের অদৃশ্য বন্ধন। মিলন এই বন্ধনকে তার উপন্যাস ও গল্পের উপস্থাপনায় গভীরভাবে সম্পৃক্ত করেছেন। এই সম্পৃক্ততা কিশোর একটি চরিত্রের সঙ্গেও দেখা যায়। এখানেই মিলনের সাহিত্যিক একাগ্রতা আমি খুঁজে পাই।

মিলন লিখেছেন, মানুষ দেখা ওঁর একটি প্রধান অভ্যাস। বিচিত্র পেশার মানুষ, যেমনÑ সার্কাসের জোকার, সাধু, গ্রামের পতিতা, বাজারের দোকানদার, হাজাম ইত্যাদি, এমন অনেকের পিছু নিয়ে মিলন তাদের কাছ থেকে খুঁজে বের করেছেন কাহিনিসূত্র। খুব আকর্ষণীয় এই বিষয়গুলো আমাদের চেনা জগৎকে একদম অন্যরকম করে তোলে। মনে হয়, একই দেখা আমি দেখেছি, কিন্তু মিলনের মতো করে দেখিনি। মিলনের ‘নিরন্নের কাল’ গল্পটির শুরু যেমন :

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন