কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নির্বাচনে ফেরেশতা মোতায়েন ও পুলিশের অগ্রিম ভোট প্রার্থনা

আমাদের দেশের রাজনীতিতে ধর্ম কিংবা ধর্মানুভূতির ব্যবহার খুব যে সাম্প্রতিক বিষয়, এমন কিন্তু নয়। পাকিস্তানি শাসক এবং প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী ধর্মকে ব্যবহার করেছে বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন তথা প্রগতির স্রোতকে থামিয়ে দিতে। ১৯৭১-এ ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনের পর আশা করা হয়েছিল, এবার হয়তো রাজনীতিটা অন্য রকম হবে। রাজনীতিকে মূল্যায়ন করা হবে মানুষের মৌলিক অধিকার এবং চাহিদা পূরণের মাধ্যম হিসেবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার পরপরই পুরোনো ধ্যান-ধারণা জেঁকে বসতে শুরু করে। জাতীয় রাজনীতিতে শুরু হয় উল্টোরথের যাত্রা। পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এতে যুক্ত হয় নতুন মাত্রা। 

নব্বইয়ে সামরিক স্বৈরশাসনের অবসানের পর আরও একবার আশা করা হয়েছিল, ধীরে ধীরে হয়তো অবস্থার পরিবর্তন হবে। কিন্তু গত তিন দশকের গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থার কালেও রাজনীতিতে ধর্মের খেলা এবং ব্যবহার তো কমেইনি, বরং নতুন উদ্যমে তা বেড়ে চলেছে। যোগ হয়েছে নতুন নতুন মাত্রা।

নব্বই-পূর্ব ধর্মভিত্তিক রাজনীতির একচেটিয়া ব্যবহারকারী ছিল জামায়াতে ইসলামীর মতো সরাসরি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা দলগুলো। তারা তা করত কোনো রাখঢাক ছাড়াই। কিন্তু নব্বইয়ের পর ধর্মনিরপেক্ষ আওয়ামী লীগ, জাতীয়তাবাদী বিএনপির মতো দলও এতে যোগ দেয়। বিশেষ করে নির্বাচন এলেই ধর্মকে এরা সামনে নিয়ে আসে। প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লাগে– কে কার চেয়ে বেশি ধর্মপ্রেমী। তারা জানে, এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যথাযথ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত নয়, তবে তারা ধর্মপ্রাণ। সাধারণ মানুষের এই আবেগকে পুঁজি করে নির্বাচন এলেই ক্ষমতাসীন এবং ক্ষমতাপ্রত্যাশী দলগুলো প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন