কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তোমাদের কাছে যাহা খেলা, আমাদের কাছে তাহা মৃত্যু

চারদিকে শোরগোল। নির্বাচন হবে। খুব ঝামেলায় না পড়লে পাঁচ বছর পরপর এই একটা টুর্নামেন্ট ঘিরে আমাদের প্রবল আগ্রহ আর কৌতূহল। মাঠে খেলেন রাজনীতিবিদেরা। তাঁরা নানা ক্লাবের হয়ে খেলেন বা ভাড়া খাটেন। ভিআইপি গ্যালারিতে নাটাই ধরে আর টাকার থলে হাতে বসে থাকেন এক দল ব্যবসায়ী।

তাঁরা নিয়ন্ত্রণ করেন ক্লাবগুলো। সেখানে খেলোয়াড় বেচাকেনা হয়। কখনো কখনো পুরো একটা ক্লাবই বিক্রি হয়ে যায়। আমরা দেখেছি, ২০১৪ সালে একটা ক্লাব এভাবে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। ওই ক্লাবের মালিককে একটা হাসপাতালে আটকে রেখে এই বন্দোবস্ত হয়েছিল।

টুর্নামেন্ট শুরুর আর বেশি দিন বাকি নেই। ইতিমধ্যে গা-গরম শুরু হয়ে গেছে। চলছে গিবত, খিস্তি, কলতলার ঝগড়া। যার জিবে যতটুকু বিষ আছে, সব উগরে দিচ্ছে। চ্যাম্পিয়নশিপের দৌড়ে শেষতক দুটি দল আছে বা থাকে। তারা ফাইনাল খেলবে। সবাই সেটা জানেন। তারা তাদের লাঠি-সড়কি-কোচ-বল্লমে শাণ দিচ্ছে।

আমরা দেখেছি, আজকাল খেলায় বেশ কারচুপি হয়। রেফারি কোনো একটা ক্লাবের পক্ষে বা অন্য ক্লাবের বিপক্ষে ইচ্ছেমতো বাঁশি বাজিয়ে দেন। এ নিয়ে হইচই, মারপিট হয়। অনেক দর্শক চেঁচিয়ে বলেন, রেফারি চোট্টা। বিক্ষুব্ধ খেলোয়াড় বা দর্শকের হাতে রেফারির পিটুনি খাওয়ার দৃশ্য আমরা অনেক দেখেছি। এ জন্য দাবি ওঠে নিরপেক্ষ রেফারির। এখন আমরা সব বড় টুর্নামেন্টে ভিন দেশের রেফারিকে খেলা পরিচালনা করতে দেখি। এটা সব পক্ষই মেনে নিয়েছে। এ নিয়ে কেউ বলে না যে ‘হস্তক্ষেপ’ হচ্ছে। ‘হস্তক্ষেপ’ হয় তখন, যখন এক পক্ষ সেটা মানে এবং আরেক পক্ষ সেটা মানে না। মুখে না বললেও তাদের মন্ত্র হলো সালিস মানি, তবে তালগাছটা আমার।

আগামী ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে যে নির্বাচনী খেলা হতে যাচ্ছে, তার রেফারি হলো নির্বাচন কমিশন। তাদের নিয়ে কথা উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা একচোখা, বিশেষ ক্লাবের প্রতি তাদের পক্ষপাত আছে। সবাই জানেন, রেফারির হাত-পা বাঁধা। তাঁর নিয়োগ হয়েছে একটি ক্লাবের পছন্দে। ওই ক্লাব বাঁশিতে যেভাবে ফুঁ দেবে, রেফারির বাঁশি সেভাবেই বাজবে। সে জন্য ক্লাব-নিরপেক্ষ রেফারির কথা উঠেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন