কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সরকারের সদিচ্ছা স্পষ্ট হতে হবে

আজ ২৪ আগস্ট। ইয়াসমিন হত্যা দিবস। ১৯৯৫ সালের এই দিনে দিনাজপুরে কয়েকজন পুলিশ সদস্য কিশোরী ইয়াসমিনকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছিলেন। এ ঘটনায় সারা দেশ নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেছিল। পরে এ দিনটি ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে নারী অধিকার সংগঠন ও কর্মীরা পালন করে আসছেন। প্রশ্ন হলো, দেশে নারী নির্যাতন কি কমেছে? নারীর চলাচল কি নিরাপদ হয়েছে? নারীর প্রতি বৈষম্য কমেছে? কর্মক্ষেত্রে কি নারীরা হয়রানিমুক্ত হয়েছেন?

২০২০ সালে ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন’ সংশোধন করে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। আগের আইনে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। শাস্তি বাড়লে ধর্ষণের প্রবণতা কমবে কি না, তা নিয়ে অবশ্য বিতর্ক আছে। ধর্ষকদের কঠিন শাস্তি, অর্থাৎ মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পক্ষে যেমন মত আছে, আবার বিপক্ষেও যুক্তি আছে। শুধু আইন অপরাধ কমাতে পারে না। অপরাধ সংঘটনের বিদ্যমান কারণগুলো দূর না করলে অপরাধ অব্যাহত থাকবে বলে কেউ কেউ মনে করেন। নারী নির্যাতন এবং নারীর প্রতি সহিংসতা দেশে যে একটি বড় সমস্যা হয়েই দেখা দিয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। নারী নির্যাতন বন্ধ করতে হবে—এটা নিয়ে খুব একটা বিতর্ক আছে বলে মনে হয় না। কীভাবে সেটা সম্ভব তা নিয়ে আছে মতভিন্নতা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন