কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাইডেনের মধ্যপ্রাচ্য বিভ্রম

মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে আমেরিকার প্রভাব যেভাবে হ্রাস পাচ্ছে, তা অস্বাভাবিক। অবস্থার আলোকে মনে হচ্ছে, এ অঞ্চল থেকে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য যেভাবে আপসে বিদায় নিয়েছে; একই পরিণতি হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের। অপ্রতিরোধ্য এক সাম্রাজ্যকে বাদ দেওয়ার পর এ অঞ্চলের দেশগুলো যেন আরেকটি সাম্রাজ্যকে প্রত্যাখ্যান করছে। এ অঞ্চলের শাসক শ্রেণি ও কর্তৃত্ববাদী নেতারা মানুষের এবং কর্মের স্বাধীনতার কথা বললেও তারা নতুন মিত্রের সঙ্গে মিলছেন। এটি বহুমুখী বিশ্বের দিকে ধাবিত হওয়ার ক্ষেত্রে মৌলিক পরিবর্তনের প্রভাব। বর্তমান বিশ্বে একক পরাশক্তির আধিপত্য আর নেই।

সৌদি আরব ও আরব আমিরাতের কথা যদি বলি। রাজপরিবারের সদস্যরা সমজাতীয় পরিচয় তৈরি করে এবং আর্থিক প্রভাব, তেল ও খেলাধুলার মাধ্যমে বিদেশে ক্ষমতা প্রদর্শন করে। তাদের কৌশলগত গুরুত্বের অগ্রাধিকারের জন্য তারা পশ্চিমা সুরক্ষা বাতিল করেছে; এখন প্রত্যাখ্যান করছে আমেরিকাকে। এর আগে করেছে ব্রিটেনকে। অন্যদিকে ইসরায়েলে কট্টর ইহুদি জাতীয়তাবাদী ও ধর্মীয় উগ্রবাদীরা ওয়াশিংটনের ইচ্ছার ধার ধারে না। তারা যুক্তরাষ্ট্রের কথা না শুনে যুদ্ধ করছে; ব্রিটিশদের শেষ সময়ে তারা যে সহিংসতা চালিয়েছিল, সেদিকেই ফিরছে।

এদিকে তুরস্কের রিসেপ তায়েপ এরদোয়ান আরেক পরাজিত সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী। তিনি পশ্চিমাদের লাগিয়ে দিচ্ছেন পূর্বের বিরুদ্ধে; একইভাবে পূর্বকে পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে। যুক্তরাষ্ট্র, ন্যাটো, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রাশিয়া, চীন তথা সবার সঙ্গে খেলছেন এরদোয়ান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন