কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন দক্ষিণ এশিয়ার রোল মডেল

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতই ছিল বাংলাদেশের একমাত্র ও নির্ভরযোগ্য মিত্রদেশ। সে সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নৃশংস হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ থেকে প্রায় এক কোটি লোক সীমান্ত পার হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। দেশটি দীর্ঘ নয় মাস আশ্রয়প্রার্থী এই বিপুলসংখ্যক লোকের আশ্রয় ও আহারের ব্যবস্থা করেছে। তাছাড়া সারা বিশ্বকে তাদের দুরবস্থা এবং পাকিস্তানিদের বর্বরতার কথা জানিয়েছে।

পাক বাহিনী একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে ঘুমন্ত ও নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হায়েনার মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তারা একরাতে ১০ লাখ বাঙালি হত্যার পরিকল্পনা নিয়েছিল। এটা ছিল পাক জেনারেল ইয়াহিয়া খানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের কুখ্যাত রাজনীতিবিদ জুলফিকার আলি ভুট্টোর পরামর্শ। সেদিনের পূর্ব পাকিস্তানে চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমনে ভুট্টো জেনারেল ইয়াহিয়াকে ১০ লাখ বাঙালি খতম করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে পাক বাহিনী অবশ্য ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি করে। সেই সঙ্গে তারা মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগারদের লাখ লাখ বাড়িঘর ও সহায়-সম্পদ জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দেয়। সেদিন অধিকাংশই একবস্ত্রে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতকে তখন সাক্ষাৎ ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়েছিল এ দেশের মানুষ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন