কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পুলিশি আপ্যায়ন

ঢাকার বাইরে থেকে ফিরছিলাম গতকাল। বাস যাত্রাবাড়ী পার হয়ে সায়েদাবাদের দিকে যাওয়ার সময় জনপদ মোড় অতিক্রমকালে নেমে পড়লাম। রাত তখন ২টা। নেমেই সিএনজি পেয়ে গেলাম, দরদাম করে উঠে পড়লাম। কিছুদূর গিয়ে পুলিশ লেজার লাইট দিয়ে থামার সিগন্যাল দিলে ড্রাইভার সিএনজি থামাল। দেখলাম বেঞ্চ আর টুল পেতে কয়েকজন পুলিশ বসে, আমাদের দিকে তাকিয়ে। একজন উঠে এসে সিএনজির পেছনে বসা আমাকে বেশ শ্যেন চোখে দেখছে। আমিও মুখটা একটু বাড়িয়ে দিলাম। কিন্তু সে মুখ পাশ কাটিয়ে সিএনজির ভেতরে চোখ বুলাচ্ছে, ব্যাগট্যাগ কিছু নেই সঙ্গে তবু দেখেই চলেছে। বাধ্য হয়ে জানতে চাইলাম কিছু বলবেন? তিনি কোথা থেকে এসেছি, কোথায় যাব জানতে চাইলেন, বললাম। এরপরও তাকিয়ে আছে, সিএনজি ছাড়ছে না। ইদানীং যে যাত্রী, পথচারী থামিয়ে মোবাইল ফোন চেক হওয়ার কথা শুনি, ভাবলাম আমার ফোন চেক করবে কি না। কিন্তু সেজন্য তো আমাকে নামতে বলা হতো। নামতে যেহেতু বলেনি, তাই ভাবলাম প্রাথমিক দর্শনধারী পরীক্ষা উতরে গিয়েছি। একটু সাহস করেই তাই বলে ফেললাম, ভাই, বাসায় যাব ছাড়বেন, নাকি নিয়ে গিয়ে খাইয়ে-দাইয়ে ছবি তুলে ছেড়ে দেবেন? হাসিমুখে বললাম, তিনিও স্মিত হাসলেন মনে হলো। তখন জানতে চাইলেন কী করেন? বললাম সাংবাদিক। বললেন, যান।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ছবি ও ভিডিও ঘুরপাক খাচ্ছে। শনিবার বিএনপির কর্মসূচিতে মার খাওয়ার পর ডিবি অফিসে নিয়ে তাকে আপ্যায়ন করান ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ। এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। আপ্যায়ন ও পুলিশি আপ্যায়নের মধ্যে বিপরীত অর্থবোধকতা আছে জনমুখে। কিন্তু এ ঘটনায় উভয় অর্থের দ্যোতনাই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কাজেই পুলিশি আপ্যায়নের নেতিবাচক বাস্তবতা কাটিয়ে ওঠার একটা সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন