কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে যায় লঙ্কায়

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রবল আন্দোলনের মুখে নানা অনিয়মের দায়ে পূর্বতন উপাচার্য সরে যেতে বাধ্য হলে অধ্যাপক ড. ছাদেকুল আরেফিনকে যখন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়, তখন ওই আন্দোলনকারীরা তো বটেই, শিক্ষানুরাগী মানুষও স্বস্তি পেয়েছিলেন। কারণ দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম সংবাদ সম্মেলনে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে নিয়ে কাজ করার পাশাপাশি অসৎ লোকদের প্রশ্রয় না দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছিলেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, ছাদেকুল আরেফিনের সে প্রতিশ্রুতি কাগুজেই রয়ে গেছে। অন্তত মঙ্গলবার সমকালের এক  খবরে যা বলা হয়েছে, তাতে তা-ই মনে হচ্ছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, উপাচার্য হিসেবে ছাদেকুলের চাকরির মেয়াদ আছে মাত্র সাড়ে তিন মাস। এই শেষ বেলায় তিনি অনুগতদের নিয়মবহির্ভূতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পদে বসাচ্ছেন। সর্বশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখার উপপরিচালক হুমায়ুন কবিরকে পরিচালক পদে (চলতি দায়িত্ব) পদায়ন করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউজিসি সেখানে পরিচালক পদের অনুমোদনই দেয়নি। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বরখাস্ত রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামের চাকরি ফিরিয়ে দিতে কর্তৃপক্ষকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ নির্দেশ দেওয়ার পরও তা মানা হয়নি। উপরন্তু জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে একজন শিক্ষককে উপাচার্য সম্প্রতি ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন