কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বর্ষার মরসুমে শিশুদের অ্যালার্জির সমস্যা বাড়ে, কী ভাবে সুস্থ রাখবেন সন্তানকে?

একেবারে ছোট বয়স থেকে বয়ঃসন্ধি পর্যন্ত যে কোনও সময়ে ত্বকে অ‍্যালার্জির সমস‍্যা দেখা দিতে পারে শিশুদের। প্রথম দিকে অনেক ক্ষেত্রে আসল সমস‍্যা ধরা পড়ে না। তবে কয়েকটি উপসর্গ জানান দেয় যে, শিশু অ্যালার্জির সমস্যায় আক্রান্ত। সেগুলি কী? শিশুর ত্বকে যদি ধারাবাহিক ভাবে ফুসকুড়ি, চুলকানির সমস্যা চলতেই থাকে, তা হলে সতর্ক হোন। এ ছাড়াও ক্রমাগত হাঁচি বা শ্বাসকষ্ট হলেও সতর্ক থাকতে হবে । বাড়িতে কারও যদি অ্যালার্জি থাকে, তা হলে এই ধরনের উপসর্গ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুকে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যান।

বর্তমানে শিশুকে রোগমুক্ত রাখতে মা-বাবারা বড্ড বেশি সতর্কতা অবলম্বন করেন। যার ফলে, শিশুদের শরীরে ‘ইমিউনিটি সিস্টেম’ ঠিক মতো কাজই করে না। খুব সহজেই শিশুরা নানা ধরনের ‘অ্যালার্জি অ্যাটাক’-এর শিকার হয়। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা তাদের শরীরে তৈরিই হয় না।

অ্যালার্জির রকমফের রয়েছে। অ্যালার্জির কিছু উৎস ঘরের ভিতরেই রয়েছে, অন্যগুলি বাইরে। সারা বছরই ঘরে জমা ধুলো, কোনও বিশেষ খাবার, আরশোলা জাতীয় প্রাণীর সংস্পর্শে অ্যালার্জি আক্রান্ত হতে পারে শিশু। তার প্রিয় পোষ্যের লোম থেকেও ছড়াতে পারে অ্যালার্জি। এ ছাড়া বাতাসে ভাসমান ফুলের রেণু, ধূলিকণা থেকে অ্যালার্জির কোপে পড়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। বিভিন্ন খাবার থেকেও শিশুদের অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দুধ, ডিম, বাদাম, চিংড়ি, কাঁকড়ার মতো খাবার থেকে অ্যালার্জি হতে পারে।

অনেকের ধারণা, অ্যালার্জি হলে শুধু ত্বকে র‍্যাশ বের হয়। এই ধারণা একেবারেই ভ্রান্ত। চিকিৎসকদের মতে, অ্যালার্জির নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন সর্দিজ্বর আসতে পারে আপনার শিশুর। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে ‘হে ফিভার’। হতে পারে শ্বাসকষ্টের সমস্যাও। অনেকের সমস্যা দেখা দেয় শুধু চোখে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন