কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনীতিতে কূটনীতির ঝড়

১২ জুলাই তারিখটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা গুরুত্বপূর্ণ দিন হয়ে থাকবে। অন্তত আগামী নির্বাচনের বিবেচনায় তারিখটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সেদিন মাঠে ছিল। হঠাৎ এই বর্ষাকালে কেন রাজনীতির মাঠে ঢেউ, সেটা নিয়ে কেউ কেউ কৌতূহলী হতে পারেন। অনেকেই ভেবে থাকবেন, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখেই বুঝি বিএনপি তাদের চূড়ান্ত আন্দোলনের সূচনা করলো। দৃশ্যত তা-ই। কিন্তু বিএনপি আন্দোলনের ভরসায় আছে, এটা মনে করার কোনও কারণ নেই।

বিএনপিও জানে, তারা ১৪ বছরে যা পারেনি, আগামী ৩-৪ মাসে আন্দোলন করে তা আদায় করে ফেলবে, বিষয়টা এমন নয়। বিএনপি আসলে মাঠে নিজেদের শক্তিটা দেখাতে চেয়েছে। অনেক দিন ধরেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালিত হতো ছুটির দিনে। কিন্তু ১২ জুলাই বুধবার সবাই মিলে রাজপথে নেমে গেলো আসলে সফররত মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের নিজেদের শক্তি দেখানোর জন্য। এখানে আসলে জনগণের কোনও ভূমিকা নেই।

১২ জুলাই তারিখটি খুব গুরুত্বপূর্ণ হলেও কোনও পক্ষই কিন্তু নিজেদের অবস্থান বদলায়নি। অনেক দিন আসলে অনেক বছর ধরেই বিএনপি বর্তমান সরকারের অধীনে কোনও নির্বাচনে না যাওয়ার ব্যাপারে অনড়। তারা চায় নির্দলীয়, নিরপেক্ষ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা কোনও নির্বাচনে যাবে না, এটাই তাদের এক দফা। জবাবে আওয়ামী লীগ এক দফা দিয়েছে, সংবিধান অনুযায়ী শেখ হাসিনার অধীনেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দু’দলেরই এ অবস্থান অনেক পুরনো। ১২ জুলাইয়ের পাল্টাপাল্টি শোডাউনেও অবস্থানের কোনও পরিবর্তন হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন