ঈদের ছুটিতে ঘরে ফিরতে গত ২৮ জুন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সন্দ্বীপের কর্মজীবী, ছাত্রছাত্রী ভোর ৪টা থেকে সীতাকুণ্ডের কুমিরা ঘাটে জড়ো হয়েছিল। স্টিমারের টিকিটের জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু এক দুই করে ১২ ঘণ্টা পার হয়ে যায়; বাড়িমুখো মানুষের সংখ্যা বাড়তে বাড়তে পা ফেলার জায়গাও আর থাকে না। কিন্তু টিকিট মিলছিল না। ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে সাবেক সচিব মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান পত্রিকান্তরে লিখেছেন, ‘সকালে একটা শিপ ছাড়ে। সেটার সব টিকিট ব্ল্যাকে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। এক পর্যায়ে বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ঘোষণা দেওয়া হয়– আর কোনো নৌযান ছাড়বে না। ঘাটে তখনও দেড় হাজারের মতো যাত্রী ছিলেন, যাদের অনেকে ভোর ৪টা থেকে অপেক্ষা করছিলেন। এমন ঘোষণায় বিক্ষুব্ধ হয়ে যাত্রীরা হামলা করেন। এর পর আশ্বাস দেওয়া হয়, শিপ আসবে। তখন যাত্রীরা শান্ত হন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ ও কোস্টগার্ড আসে। স্থানীয় ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মীও আসে। তখন ঘাটের লোকজনসহ ছাত্রলীগের নেতাকর্মী পাঁচ থেকে ছয়জন যাত্রীকে ধরে নিয়ে গিয়ে কাউন্টারের দরজা বন্ধ করে মারধর করে। পুলিশ-কোস্টগার্ডের সামনেই তাদের মারধর করা হয়। কিন্তু পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল।’
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
‘মফস্বল’ সন্দ্বীপ-হাতিয়া ‘সদর’ হবে কবে?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন