কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পঞ্চদশ সংশোধনী কি সত্যিই সাংবিধানিক?

বিএনপি এবং অন্যান্য গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল নির্বাচনকালীন ‘নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার’ (এনসিজি) পুনর্বহালসহ ‘১০ দফা জনদাবি’ আদায়ে ব্যাপক গণআন্দোলনে রয়েছে। কিন্তু সরকার অনড় এ যুক্তিতে যে, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইতোমধ্যে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে বিলুপ্ত করা হয়েছে। যেহেতু এটা আর বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে নেই, সুতরাং এনসিজির পুনঃপ্রবর্তন বেআইনি এবং অসাংবিধানিক হবে। প্রশ্ন হলো, আওয়ামী লীগ কোন সংবিধানের কথা বলছে? এ সংবিধান কি সত্যিই জনগণের ইচ্ছার প্রতিনিধিত্ব করে?

১৯৯৬ সালে বিএনপি সরকার সংবিধানের ১৩তম সংশোধনী প্রণয়ন করে এবং জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রবর্তন করে। মূলত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের দাবিতে এর আগে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ ভয়াবহ অগ্নিসংযোগ ও ব্যাপক ধ্বংসাত্মক আন্দোলন চালায় এবং ১৭৩ দিনের মতো হরতাল পালন করে। বহু প্রাণ ঝরেছিল সে সময়। বলা হয়েছিল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরিবর্তে দলীয় নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে নির্বাচন জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য নয়। ১৩তম সংশোধনীটি ছিল প্রকৃতপক্ষে প্রধান রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনের মধ্যে ‘জাতীয় ঐকমত্যের’ মাধ্যমে একটি ‘রাজনৈতিক মীমাংসার’ ফসল। এটি শুধু শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরকে সহজতরই করেনি, বরং সব রাজনৈতিক দল এবং অন্যান্য প্রতিযোগীকে সমান সুযোগ দিয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল নাগরিকদের ভোটাধিকার, গণতান্ত্রিক অনুশীলন নিশ্চিত ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত পরবর্তী কয়েকটি নির্বাচন দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল এবং দেশে অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন ব্যবস্থা গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন