কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সুস্থতা আসুক বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবায়

সংবিধান অনুযায়ী দেশের প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। কিন্তু আমাদের সম্পদ সীমিত। তাই ইচ্ছা থাকলেও রাষ্ট্র প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পারছে না। সে কারণেই এগিয়ে আসতে হয়েছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে। বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক গত দুই যুগে বেড়েছে ৮০৯ ভাগ। দেশে ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের বিপরীতে রয়েছে বেসরকারি ৭২টি মেডিকেল কলেজ। ৬৩৯টি সরকারি হাসপাতালের শয্যা ৬৭,৭৩৫টি। আর ৫,৫৭৭ বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের শয্যা ৯৪,৩৯০টিতে উন্নীত হয়েছে। দেরিতে হলেও বর্তমানে আমাদের একটা ‘জাতীয় স্বাস্থ্য নীতিমালা ২০১১’ তৈরি করা হয়েছে, যা অত্যন্ত চমৎকার। কিন্তু এখনো এই নীতিমালাকেন্দ্রিক স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থাপনা সাজাতে সরকারি ঢিলাতাল হতাশাজনক।

দেশের সব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবার এক ছাতার নিচে আনতে না পারার অনেক কারণ রয়েছে। পূর্বেই বলেছি সরকারি অনেক সীমাবদ্ধতা হতেই ‘বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা খাত’-এর জন্ম। বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবায় সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাত, বিভিন্ন এনজিও ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। ১৯৮২ সালে প্রণীত ‘বাংলাদেশে দ্য মেডিকেল প্র্যাকটিস অ্যান্ড প্রাইভেট ক্লিনিকস অ্যান্ড ল্যাবরেটরিজ রেগুলেশন অর্ডিন্যান্স’-এর আওতায় দেশের বেসরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থা পরিচালিত হয়ে আসছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন