কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডলার সংকট: বিদেশি ঋণের প্রকল্পে ভর

ডলারের দাম আবারও উত্তাপ ছড়াচ্ছে। রপ্তানি আর রেমিট্যান্সের (প্রবাসী আয়) ইতিবাচক ধারাও ডলারের দামে লাগাম টানতে পারছে না। উল্টো লাফিয়ে বাড়ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের দর ১০৮ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করার পর গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেডা) তা ১০৯ টাকা করে দিয়েছে। আকুর দায় শোধ করার পর বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩০ বিলিয়ন (৩ হাজার কোটি) ডলারের ঘরে নেমেছে। আইএমএফের হিসাবে তা আরও কম, অর্থাৎ ২৩ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। এটি ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অর্থনীতিতে। এমন পরিস্থিতিতে সরকার বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পে অগ্রাধিকার দিয়ে ডলারের মজুত বাড়াতে মরিয়া। বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয় ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্রমতে, এরই মধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অন্তত দুই ডজন প্রকল্পে বিদেশি ঋণ সহায়তা চেয়ে ইআরডিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। শুধু একটি প্রকল্পেই ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের বিদেশি ঋণ সহায়তা চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ডলার খরচ কমাতেও মনোযোগী সরকার। নতুন অর্থবছরের শুরুতেই বিদেশ ভ্রমণ, বিদেশি কেনাকাটা, আমদানিসহ নানাভাবে কৃচ্ছ্রসাধনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রক্ষণশীল মুদ্রানীতির সঙ্গে মিল রেখে বাজারে টাকার প্রবাহ কমানো এবং মানুষের ভোগ কমিয়ে আনার মাধ্যমেও সরকার টাকার পাশাপাশি ডলারের চাপ কমাতে চায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন