কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নগরপিতা, আমাদের কান্না শোনার জন্য আপনি কি জেগে আছেন?

একটি মশা কতটা ভয়ংকর হতে পারে, তার প্রমাণ কয়েক বছর ধরে নগরবাসী উপলব্ধি করছে। জুরাইন, মুরাদপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকা ডেঙ্গুর জন্য বিখ্যাত। প্রতিবছরই এ রোগ তার চরিত্র পাল্টাচ্ছে। রক্তের জন্য এ সময়ে হাহাকার শুরু হয়। হাসপাতালগুলোয় পা ফেলার জায়গা থাকে না।

ডেঙ্গু তৃতীয় বিশ্বের রোগ। প্রচারের পরিবর্তে আমাদের দেশে এটাকে লুকানোর চেষ্টা হচ্ছে। প্রিন্ট অথবা ইলেকট্রনিক মিডিয়া কোথাও ডেঙ্গু নিয়ে তেমন প্রচার নেই। তথ্য নেই আক্রান্ত ও মৃত্যুর। ডেঙ্গু থেকে মুক্তির জন্য লোকদেখানো মশা নিধন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা আর ধোঁয়া দিয়ে সারা এলাকা অন্ধকার করা ছাড়া অন্য কোনো পদক্ষেপ নেই। এ বছর মশা নেই। আছে আগের তুলনায় আরও ভয়াবহ ডেঙ্গু।

প্লাটিলেট বাড়ছে, আবার হঠাৎ কমে যাচ্ছে। রক্ত মিলছে না। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল কোথাও সিট খালি নেই। চিকিৎসকদের এক কথা, প্রচুর লিকুইড খেতে হবে। তিনবেলা ভাত খেতেই এখন হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। ডাব, মাল্টার দাম এখন আকাশ স্পর্শের অপেক্ষায়। মানুষ প্রচুর খাবার পাবে কোথায়? প্রতিদিনের রক্ত পরীক্ষা, প্লাটিলেট, সিটভাড়া মানুষকে পথে বসাচ্ছে। মা-বাবার সামনে সন্তান, সন্তানের সামনে মা-বাবার অসুস্থতা, রক্তের জন্য দিশাহারা হয়ে ছোটাছুটি, ঋণে জর্জরিত হওয়া—এসব কি বুঝবেন মাননীয় নগরপিতা?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন