কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিলম্বিত ‘বিদ্রোহ’ ও মুদ্রানীতির গলদ

অবশেষে বহুপ্রতীক্ষিত ঋণ সুদহারের টুপি বিমোচন ও বাজারভিত্তিক বিনিময় হারের আগমনবার্তা জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যথেষ্ট বিলম্বে হলেও কিঞ্চিৎ ‘বিদ্রোহ’ করার ‘সাহস’ দেখিয়েছে। ধন্যবাদ গভর্নর মহোদয়কে এই জন্য যে তিনি সুদহারের টুপি সাফাইয়ের যাবতীয় তত্ত্বের শ্রাদ্ধ করতে পারলেন।

এ নিয়ে অর্থনীতিবিদদের যুক্তির তোয়াক্কা করেননি অর্থমন্ত্রী মহোদয় এবং শীর্ষ ব্যবসায়ীরা—যাঁরা সস্তায় বা শূন্য প্রকৃত সুদে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিতে পারছিলেন অনায়াসে। অবশেষে আইএমএফ ‘অবতার’রূপে আবির্ভূত হয়ে এই ‘৯ ভাগ সুদ সিলিং’ বিতাড়নের সবক দিয়ে গেল। সম্ভবত সে ওষুধই সাহস জুগিয়েছে।

মুদ্রানীতির মূলকথা

অর্থবছর ২০২৩-২৪–এর প্রথম ছয় মাসের জন্য এই মুদ্রানীতি অর্থাৎ এটি ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর। মুদ্রানীতির মূল উদ্দেশ্য একটি সহনীয় মাত্রায় মূল্যস্ফীতি (৪ থেকে ৫ শতাংশ) নিশ্চিত করে অর্থনীতির নিয়োগ সর্বোচ্চ করা। যেহেতু নিয়োগের তথ্য–উপাত্ত বিভ্রান্তিকর, তাই এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয় প্রবৃদ্ধি। অর্থনীতিবিদ আর্থার আকুনের সূত্রমতে প্রবৃদ্ধি বাড়লে বেকারত্ব কমে।

সর্বোপরি আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে ব্যবসা-বাণিজ্যের যোগ্য পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্য অর্জন করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদহার, মুদ্রা জোগান, বিনিময় হার প্রভৃতি হাতিয়ার ব্যবহার করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখে—ব্যায়াম করে রক্তচাপ ভালো রাখার মতো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন