কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘সাঁতাও’ সিনেমায় বাংলাদেশের গল্প

‘ও সখিনা গ্যাছোস কিনা ভুইল্যা আমারে/ আমি অহন রিশকা চালাই ডাহার শহরে’– ফকির আলমগীরের এই গান আবার ফিরে এলো সিনেমা হয়ে। কেন কৃষক দেশ ছাড়ে? কৃষকের কাছে দেশ হলো তার আকাশ; তার গ্রাম, নদী, প্রাণ-প্রকৃতি। প্রতীক ও বাস্তবতা দুই স্তরেই সিনেমাকে ক্রিয়াশীল থাকতে হয়। গ্রাম-শহর-বাইরের দুনিয়া মিলেও হতে হয় নির্দিষ্ট ও সর্বজনীন।

পরিচালক খন্দকার সুমন এমন একটি সিনেমা উপহার দিলেন, যা একই সঙ্গে আত্মপরিচয় সন্ধান এবং জাতি-রাষ্ট্রের সংকটকে চিহ্নিত করে। পরিচালক আমজাদ হোসেনের ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’র মতো সিনেমা এ দেশে হয়েছে। আলমগীর কবীর, তারেক মাসুদ, তানভীর মোকাম্মেলরা সমাজবদলকে চিত্রায়ণ করেছেন। সেটি ছিল গ্রামীণ শোষণ দেখানোর যুগ। কিছুটা চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের উপজাত হিসেবে কলকাতার নবজাগরণের দৃষ্টিভঙ্গিও। কিন্তু সম্ভবত জহির রায়হানের পর খন্দকার সুমনই দ্বিতীয় চলচ্চিত্রকার, যিনি চলতি রাষ্ট্রকে আনলেন। আনলেন পানি, বহুজাতিক পুঁজি ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিকে। অনেকেই রাষ্ট্রকে এনেছেন অতীতে। কিন্তু রাষ্ট্র সেখানে থেকেছে ইতিহাস হিসেবে।

“আল্লা! আমাকে যত খুশি সাজা দিয়ো, কিন্তু মহেশ আমার তেষ্টা নিয়ে মরেচে। তার চ’রে খাবার এতটুকু জমি কেউ রাখেনি। যে তোমার দেওয়া মাঠের ঘাস, তোমার দেওয়া তেষ্টার জল তাকে খেতে দেয়নি, তার কসুর তুমি যেন কখনো মাপ ক’রো না।” (মহেশ, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন