কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাটির প্রতি সচেতনতা

গোটা বিশ্বে জলবায়ুর বেশ পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। গরমের সময় ঠান্ডা, আবার ঠান্ডার সময় গরমের ভাব। ঋতুর সময়গুলোও ঠিকমতো কাজ করছে না তাপমাত্রার কারণে। আমাদের ছোটবেলায় বিদ্যুৎ ছিল না। ঝড়, বৃষ্টি, শীত বা গরম যা-ই হোক না কেন, ম্যানেজ করে চলেছি। সরকারকে দোষারোপ করার কোনো সুযোগ ছিল না। প্রযুক্তির যুগও ছিল না যে কিছু একটা লিখে মনের ভাব প্রকাশ করে দায়ভার পালন করব বা কিছু একটা করেছি– এমন ভাব দেখাব, সবকিছু মেনে নিয়েই কিন্তু চলেছি। 

পৃথিবী সৃষ্টি এবং পশুপাখি থেকে শুরু করে যা কিছু রয়েছে সবকিছুই কোনো না কোনোভাবে কল্যাণকর, সবকিছুই যে শুধু মানবকল্যাণে তা-ও না, তবে আমরা অনেক কিছুর শ্রেণি বিভক্ত করি; যেমন পশুর মধ্যে গরুকে যেভাবে প্রাধান্য দিই, শূকরকে সেভাবে দিই না, বিশেষ করে আমরা যারা ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী।

ইসলাম ধর্মে শূকর খেতে নিষেধ করা হয়েছে, তাই আমরা তার গুণাগুণ বা তা থেকে দূরে থাকতেই অভ্যস্ত। যদিও বিশ্বে শূকরের পরিমাণ অন্যান্য জীবজন্তুর তুলনায় কম নয়, তারপরও আমাদের ঘরে ঘরে গরু-ছাগলের মতো শূকর দেখা যায় না। কথিত রয়েছে, শূকরের নাম উচ্চারণ করলে অজু ভেঙে যায়। অথচ এই পশু সম্পর্কে যদি আমরা প্রকৃতপক্ষে সঠিক তথ্য জানি, হয়তো অনেকের ধারণা কিছুটা হলেও পাল্টাবে। শূকরের পুরো বর্ণনা দেওয়ার আগে বলতে চাই, মূলত আমরা অতি সহজে সবকিছুতেই একটি সারাংশে উপনীত হই, হোক সেটা ইতিবাচক বা নেতিবাচক। এ ধরনের মনমানসিকতা বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে রয়েছে। আজ শূকরের জীবনবৃত্তান্ত জানার পর হয়তো আমাদের নৈতিকতার পরিবর্তন না হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিজেদের সম্পর্কে একটি ধারণা বিবেকে আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন