কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রোহিঙ্গা সমস্যার দায় বিশ্বকেও নিতে হবে

গতকাল জুন মাসের ২০ তারিখ বিশ্বব্যাপী বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়েছে। ১৯৫১-এর ‘রিফিউজি কনভেনশন’-এ বাংলাদেশ এখনও স্বাক্ষর করেনি বলে সরকারিভাবে ‘বিশ্ব শরণার্থী দিবস’ পালন না করার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নেই। বরং এ দিবস উদযাপনের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান খোঁজার চেষ্টার মধ্যেই আখেরে বাংলাদেশের ফায়দা। বিযুক্তির মধ্যে মাহাত্ম্য নেই; সংযুক্তির মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টায় প্রাপ্ত ধান আখেরে বাংলাদেশের গোলায় যাবে– এটা সুনিশ্চিত।  

অনেক দেশ আছে, যারা ১৯৫১ সালের ‘রিফিউজি কনভেনশন’-এ স্বাক্ষর করেনি। তার পরও তারা জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে ‘বিশ্ব শরণার্থী দিবস’ পালন করে। এটা পালন করা দরকার অন্য দেশে শরণার্থী হয়ে মানবেতর জীবনযাপনকারী মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের শক্তি ও সাহস জোগানোর জন্য। তাদের জীবনের মান-মর্যাদা অক্ষুণ্ন ও উন্নত করার জন্য ‘বিশ্ব শরণার্থী দিবস’ যথাযথভাবে পালন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর। কেননা, বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালনের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর অধিকার, চাহিদা, প্রয়োজন ও স্বপ্নকে সমর্থন দানের একটা বৈশ্বিক পরিসর হিসেবে এ দিবসটি ব্যবহৃত হয়। এ বছরও এর অন্যথা হচ্ছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন