কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কার্বন ফাইবার এবং টাইটানিয়ামের দেহ, রয়েছে একটিই সুইচ! টাইটানে ছিল না জিপিএস ব্যবস্থা

১৯১২ সাল। ওই বছরের ১৪ এপ্রিল মধ্যরাতে হিমশৈলে ধাক্কা মেরে উত্তর অতলান্তিকে ডুবে যায় সে সময়ের অন্যতম বিলাসবহুল যাত্রিবাহী জাহাজ টাইটানিক। মৃত্যু হয় প্রায় ১৫০০ মানুষের। তার পর পেরিয়ে গিয়েছে ১১১ বছর। সোমবার থেকে সেই টাইটানিককে কেন্দ্র করে আবার আশঙ্কার কালো মেঘ ঘনাচ্ছে আতলান্তিকে।

অতলান্তিক মহাসাগরের প্রায় সাড়ে চার হাজার মিটার নীচে এখনও রয়েছে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ। পর্যটকদের ডুবোজাহাজে চাপিয়ে অতলান্তিকের অতলে টাইটানিকের সেই ধ্বংসাবশেষই দেখাতে নিয়ে গিয়েছিল একটি পর্যটন সংস্থা। কিন্তু রবিবার থেকে নিখোঁজ সেই ডুবোজাহাজ টাইটানও। যদিও টাইটানে কত জন পর্যটক ছিলেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

রবিবার টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে নিউফাউন্ডল্যান্ডের সেন্ট জন’স থেকে যাত্রা শুরু করেছিল টাইটান। পর্যটন সংস্থার দাবি, যানটির ভিতরে পাঁচ জন যাত্রীর চার দিন চলার মতো অক্সিজেন মজুত ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন