কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘জল্লাদ’ নিয়ে শোরগোলের মনস্তত্ত্ব

জল্লাদ দেখতে কেমন– এই বিষয়ক কৌতূহলের প্রাথমিক জবাব পাওয়া যেতে পারে বাংলা সিনেমার জল্লাদের কথা স্মরণ করার মধ্য দিয়ে। লম্বা বলশালী শরীর, সঙ্গে পাকানো গোঁফের এক নির্দয় মানুষের অবয়ব আমরা দেখেছি পর্দার জল্লাদ হিসেবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য একটি চলচ্চিত্রে জল্লাদের উপস্থিতি বড়জোর এক থেকে দুই মিনিট। কিন্তু সিনেমা দেখা শেষ হলেও জল্লাদের মুখটি আমাদের অন্তরে আঁকা হয়ে থাকে। জল্লাদের ব্যক্তিজীবন নিয়ে তেমন কোনো খবর আমাদের জানা হয় না। কিন্তু যদি এমন হয়– একজন জলজ্যান্ত জল্লাদ আমাদের সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আমরা কি ভয় পাব, নাকি চলতি অভ্যাসমতো সেলফি তুলে নেব!

১৮ জুন কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন জল্লাদ শাহজাহান ভূঁইয়া। তাঁর সম্পর্কে প্রকাশিত খবরে জানা গেছে– ১৯৯১ সালের ১৭ মে থেকে কারাগারে ছিলেন তিনি। দুই মামলায় তাঁর সাজা হয়েছিল ৪২ বছর। ২৬ জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। অন্তত কারাগারের রেকর্ড তা-ই বলে। যদিও শাহজাহান ভূঁইয়ার দাবি, তিনি ৬০ জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। হত্যা ও অস্ত্র মামলায় তাঁর ৪২ বছরের সাজা হয়েছিল। ফাঁসি কার্যকর ও অন্যান্য কারণে তাঁর সাজার মেয়াদ কমিয়ে করা হয়েছে ৩২ বছর। জেলার মাহবুবুলের তথ্যানুযায়ী, ৪২ বছরের সাজার মধ্যে প্রতি ফাঁসির জন্য দুই মাস কারাদণ্ড রেয়াত পেয়েছেন শাহজাহান। কারাবিধি অনুযায়ী, আচার-আচরণ এবং অন্যান্য কারণে সব মিলিয়ে ১০ বছর ৫ মাস রেয়াত পেয়েছেন। সাজা খেটেছেন ৩১ বছর ৬ মাস ২ দিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন