কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সামনে জামায়াত, পেছনে কে

দীর্ঘ এক দশক পর্দার অন্তরালে থাকার পর হঠাৎ করেই সরব হয়ে উঠেছে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন হারানো রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ১০ জুন পূর্বঘোষণা অনুয়ায়ী তারা রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সমাবেশ করেছে। এর আগে তারা উন্মুক্ত স্থানে সমাবেশের অনুমতি চাইলেও ডিএমপি কর্তৃপক্ষ তা দেয়নি। তখন তারা ঘোষণা করেছিল, সরকার অনুমতি না দিলে অনুমতি ছাড়াই সমাবেশ করবে। এ নিয়ে টান টান উত্তেজনা ছিল কয়েক দিন। কিন্তু সব শেষে জামায়াত ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সমাবেশ করার অনুমতি চাইলে ডিএমপি তা মঞ্জুর করে।

দশ বছর পর প্রকাশ্যে আসা জামায়াতের সমাবেশটি ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রচুরসংখ্যক নেতা-কর্মী সেখানে সমবেত হয়েছিলেন। শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি, কারাদণ্ড এবং নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলার পরেও যে দলটির কর্মীরা হতোদ্যম হয়ে পড়েননি, তার প্রমাণ মিলেছে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সমাবেশে। সরকারের রোষানলে নিগৃহীত জামায়াতের সাংগঠনিক শক্তিও যে এতটুকু কমেনি, তাও অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে গেছে। বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে জামায়াত নিজেদের যে ফ্যাক্টরে পরিণত করতে পেরেছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই।

জামায়াতকে নিয়ে প্রশ্ন আগেও ছিল, এখনো আছে। হয়তো ভবিষ্যতেও থাকবে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় এই সংগঠনের নেতা-কর্মীরা যে দেশবিরোধী তৎপরতায় লিপ্ত ছিলেন তা ইতিহাসের অংশ। লক্ষণীয় হলো, একাত্তরের দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য জামায়াত এখন পর্যন্ত ক্ষমা চায়নি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ হয়ে যায়। ১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান সরকারের আমলে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক সংগঠনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হলে জামায়াত পুনরায় রাজনীতির ময়দানে ফিরে আসার সুযোগ পায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন