কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডলার–সংকটে আর্থিক হিসাবে সর্বোচ্চ ঘাটতি

ডলার–সংকটে দেশের আর্থিক হিসাব পুরো এলোমেলো হয়ে গেছে। বৈদেশিক মুদ্রায় আয়ের তুলনায় ব্যয় বেড়েছে অনেক বেশি। এতেই আর্থিক হিসাবে দেখা দিয়েছে বড় ঘাটতি। গত এক যুগের মধ্যে এটাই প্রথম ও ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ঘাটতি। মূলত একটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওঠানামা নির্ভর করে এই আর্থিক হিসাবের ওপর। এই ঘাটতির কারণেই রিজার্ভও ক্রমাগত কমছে।

দেশে এখন প্রবাসী আয়ের পুরোটাই এখন দিনে দিনে দেশে চলে আসে। রপ্তানি যা হয়, তার বড় অংশ খরচ হয়ে যায় কাঁচামাল আমদানিতে। আবার সব রপ্তানি আয় সময়মতো দেশেও আসে না। এর বাইরে দেশে ডলার আয়ের অন্যতম মাধ্যম বিদেশি ঋণ, অনুদান ও বৈদেশিক বিনিয়োগ। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের ব্যবসায়ীরা আমদানিতে বিদেশি প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়েছেন (বায়ার্স ক্রেডিট)। দেশি ব্যাংকগুলোও বিদেশি ব্যাংক থেকে ঋণসীমা নিতেন। এর সবই এখন কমতির দিকে।

বরং ডলারের দাম বাড়তে থাকায় উল্টো বিদেশি ঋণ শোধ করার প্রবণতা বেড়ে গেছে। এতেই দেশে ডলারের প্রবাহ কমে গেছে এবং আর্থিক হিসাবে ঘাটতি তৈরি হয়েছে। ফলে ডলারের ওপর চাপ কমছে না, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতনও থামানো যাচ্ছে না। এতকিছুর পরেও ডলারের দাম এখনো ব্যাংকগুলো আটকে রেখেছে। এই দাম শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে ঠেকবে, কেউ তা বলতে পারছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন