ডেভিড লেস্টার বর্তমান সময়ের ‘আত্মহত্যা’ গবেষক। দশকের পর দশক গবেষণা করেও আত্মহত্যার আসল কারণগুলো ধরতে না পেরে হতাশ ছিলেন। গবেষণার একপর্যায়ে তাঁর নিকটবন্ধু এক নারীর মধ্যেও আত্মহত্যার প্রবণতার কিছু লক্ষণ দেখলেন। নারীটির ব্যক্তিগত জীবনে টানাপোড়েন ছিল। কিন্তু তাঁর চারপাশে সাহায্য-সহযোগিতা, সেবা, সহমর্মিতা, চিকিৎসাসুবিধা—কোনোটিরই অভাব ছিল না। পরিবার ও বন্ধুমহলের কাছ থেকে বেঁচে থাকার প্রণোদনা-উদ্দীপনা পাওয়ারও অনেক সুযোগ ছিল। লেস্টার অবাক হলেন, যখন নারীটিও আত্মহন্তা হলেন। বুঝলেন, আত্মহত্যা প্রতিরোধের সনাতন উপায়গুলো, যেমন সমাজ, পরিবার, স্বজন, বন্ধুমহল, ভালো জীবন-জীবিকা, বিনোদনের ব্যবস্থা থাকা ইত্যাদিই যথেষ্ট নয়।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
আত্মহত্যার ‘বিপজ্জনক সময়’ ধরে দুর্যোগ প্রস্তুতি শুরু হোক
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন