কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক

সম্প্রতি যশস্বী লেখক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের সঙ্গে বাগেরহাটের এক ঝাঁক শিক্ষার্থীর সপ্রাণ আলাপচারিতায় কিছু দারুণ বিষয় উঠে এসেছে।  শিক্ষার্থীদের একজন  প্রথমেই জানতে চায়– লেখার প্রেরণা তিনি কীভাবে পেয়েছেন। উত্তরে তিনি বলেছেন, ভোগ-বিলাসের প্রাচুর্য না থাকলেও তাঁদের বাড়িতে অনেক বইয়ের সংগ্রহ ছিল। বই পড়ে, গল্প শুনে, কবিতা মুখস্থ করতে করতে তিনি বড় হয়েছেন। পড়ার মাঝেই তিনি নতুন আস্বাদ পেয়েছেন, আনন্দ খুঁজে নিয়েছেন। হয়তো সেভাবেই তাঁর গল্প বলার অভ্যাসটা তৈরি হয়েছে।

খ্যাতির বিষয়ে তাঁর ধারণা– এটা অনেকটা লটারির মতো। ঠিক যেন নোবেল পুরস্কার। অনেকে একসঙ্গে একই রকম কাজ করেন, গবেষণা করেন। একজন পুরস্কার পান। খ্যাতিটাও ঠিক তাই। এ জন্য এর পেছনে দৌড়ানো ঠিক নয়। হলে ভালো, না হলে নাই। খ্যাতির বিড়ম্বনা অনেক– এ কথাও মনে রাখতে হবে। একজন শিক্ষার্থী তার কিছু ব্যক্তিগত অনুভূতি, পর্যবেক্ষণ ও আক্ষেপের কথা তুলে ধরে। জিপিএ ৫ তাকে আকর্ষণ করে না। সে বিজ্ঞানকে ধারণ করতে চায়; উদ্ভাবন করতে চায়; নতুন সৃষ্টিকে উদযাপন করতে চায়। কিন্তু দেশের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় উদ্ভাবনের অনুকূল পরিবেশ নেই। দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ বললেন, আসল ব্যাপার হলো ইচ্ছার তীব্রতা, ভালো লাগা। সেটি থাকলে বিজ্ঞানমনস্ক হলে দক্ষতা অর্জনের পথে কোনো বাধাই টিকে থাকতে পারে না। নিজের বাড়িতে একটা ছোট ল্যাব তৈরি করে নিতে তিনি শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন। সামান্য কিছু যন্ত্রপাতি জোগাড় করে পরীক্ষা চালাতে খুব খরচ হয় না। এখন জ্ঞানের ভান্ডার অসীম এবং তা সবার হাতের মুঠোয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন