কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কীটনাশকের বিষক্রিয়ায় শিশুমৃত্যুর দায় কার?

রোগব্যাধিতে নয়, আমাদের শিশুরা মারা যাচ্ছে– অবহেলা, অজ্ঞতা আর অবজ্ঞায়। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক বাসায় তেলাপোক-ছারপোকা মারার ওষুধের বিষক্রিয়ায় স্কুলপড়ুয়া দুই সহোদরের মৃত্যু হয়েছে। এমন মৃত্যুকে কেবল করুণ বা মর্মান্তিক হিসেবে চিহ্নিত করলেই আমাদের দায় শেষ হয় না।

জানা যায়, মৃত দুই শিশু জাহিন-জায়ানের বাবা মোবারক তাঁর বাসায় তেলাপোকা-ছারপোকা মারার জন্য ডিসিএস অর্গানাইজেশন লিমিটেড নামে এক প্রতিষ্ঠানকে ভাড়া করেন। গত শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত ওই কোম্পানির কর্মীরা মোবারকের বাসায় কীটনাশক প্রয়োগ করেন। এ সময় তিনি মাস্ক পরে তাঁদের সঙ্গে ছিলেন। পরিবারের অন্য সদস্যরা তখন বাইরে অবস্থান করছিলেন। কীটনাশক প্রয়োগ শেষে তাদের দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর ঘরে প্রবেশ করতে বলেন কোম্পানির কর্মীরা। তবে পরিবারের সদস্যরা অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করে প্রায় ১০ ঘণ্টা পরে বাড়িতে প্রবেশ করেন। এরপর পরিবারের সবাই রাতে এসি অন করে ঘুমিয়ে পড়েন। কিন্তু পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মোবারকের স্ত্রী, দুই ছেলে ও মেয়ে হঠাৎ বমি করতে শুরু করেন। পরে বিষয়টি পেস্ট কন্ট্রোল সার্ভিসকে জানালে তারা জানায়, এ ধরনের সার্ভিস নেওয়ার পর সাধারণত অ্যালার্জিজনিত সমস্যা ছাড়া অন্য কোনো উপসর্গ দেখা যাওয়ার কথা নয়। এরপর জাহিন-জায়ানের বাবা মোবারক পারিবারিক ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে বাসাতেই সে মোতাবেক ওষুধ খাওয়ান। কিন্তু পরের দিন ভোরে আবার একই সমস্যা দেখা দিলে পরিবারের সদস্যদের দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানেই মারা যায় ছোট ছেলে জায়ান। ছোট ছেলেকে দাফন করে আসতে না আসতেই মারা যায় বড় ছেলে জাহিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন