কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


একজন কুলেশ প্রসাদ ও বাংলাদেশের ইতিহাসের কিছু বিস্মৃত স্মৃতি

প্রারম্ভকথা
অর্পিতার সাথে আমার পরিচয়টা কাকতালিয়ভাবেই বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের কোলকাতা কার্যালয়ে। ‘কথা কম, কাজ বেশি’ টাইপের পার্সোনালিটি অর্পিতা। যখনই দেখা হয়, শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর নিজ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের অন্যতম ট্রাস্টি বলেই নয়, যতদূর বুঝি বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইডটা তার ধ্যানে-জ্ঞানে, রক্তেও।

সাধারণত খুব বেশি কথা হয় না, তবে শেষবারের বার হলো। সংগঠনটির কনভেনর বন্ধুবর সৌম্য, কথায় কথায় অর্পিতার বাবার প্রসঙ্গটি টেনে আনতেই আমার নড়ে-চড়ে বসা এবং অতঃপর আমার পীড়াপীড়িতে অর্পিতার মুখ খোলা। ১৯৭১-এ বাংলাদেশ আর ত্রিপুরা যখন মিলে-মিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল, যখন বাংলাদেশ আর ত্রিপুরার শহীদের মিলিত রক্তধারায় লাল হয়েছিল গোমতির ধারা, তখন সেই বিস্তৃত ক্যানভাসে যে অসংখ্য শিল্পীর তুলির আচড়ে আজকের বাংলাদেশের বিজয়গাথার রচনা, তাদেরই একজন অর্পিতার বাবা।

একজন কুলেশপ্রসাদ চক্রবর্তী
অর্পিতার বাবা কুলেশপ্রসাদ চক্রবর্তী, জন্ম অবিভক্ত ভারতের ময়মনসিংহ জেলার অন্তর্গত তৎকালীন মহকুমা, আজকে স্বাধীন বাংলাদেশের জেলা কিশোরগঞ্জের গঙ্গাটিয়া গ্রামের একটি অভিজাত জমিদার পরিবারে। তার পিতা গয়াপ্রসাদ তার জন্মের অনেক আগে ১৯০৫ সালে পাড়ি জমান সে সময়কার দেশীয় রাজ্য ত্রিপুরায়। ত্রিপুরার মহারাজা গয়াপ্রসাদের পিতা, কোলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী ও পরবর্র্তীতে বিচারপ্রতি দ্বারিকানাথ চক্রবর্তীকে আজকের বাংলাদেশের সিলেট সংলগ্ন ত্রিপুরার তৎকালীন খোয়াই মহকুমায় যে জমিদারী প্রদান করেছিলেন তার দেখভালের দায়িত্ব পরেছিল গয়াপ্রসাদের উপর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন