কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বেকারত্ব ও মূল্যস্ফীতি কমানোর সদিচ্ছা কোথায়

বাজেটের বিশালত্ব এখন আর সম্পদ নয়, দায়। সুদাক্রান্ত বাজেটে বেকারত্বের তাপ ও মূল্যস্ফীতির জ্বালা, এ উভয় সমস্যার কার্যকর সমাধান উপেক্ষিত, যদিও ক্ষণে ক্ষণেই এদের কথা উচ্চারিত হয়েছে।

এ যেন এক বিশাল একান্নবর্তী পরিবার, যেখানে বয়স্কজনেরা আর আগের মতো আয় করতে পারেন না, জমি কেনায় সুদের কিস্তি অনেক বেড়ে গেছে। তরুণেরা এদিক-ওদিক চাকরি খুঁজছেন আর বাড়ির গিন্নিরা বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় রান্নাবান্নায় আগের মতো জৌলুশ আনতে পারছেন না।

জাতীয় আয়ের অংশ হিসেবে ১২ বছর ধরেই রাজস্ব আয় কমছে, তরুণদের এক বিশাল জনগোষ্ঠী বেকার এবং এ টানাটানির বাজেটে তাঁদের কর্মসংস্থানের যোগ্য উপায় অনুপস্থিত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের মূল্যস্ফীতির জ্বালা লাঘবে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দৃশ্যমান নয়—শুধু মৌখিক প্রতিজ্ঞা ও শব্দ-বন্যা ছাড়া। সব মিলিয়ে একটি নির্বাচনী বাজেটে যে সক্ষমতার দিকনির্দেশ থাকে, সেটিও এই দীর্ঘতম বাজেট বক্তৃতায় খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। খরচগুলো গুছিয়ে আনার চেষ্টা ও সংগত কৃপণতাও অনুপস্থিত।

১০০ টাকার বাজেট

বাজেটের বড় বড় টাকার অঙ্ক দেখলে পুরান ঢাকার হিম্মত ব্যাপারী কিংবা নালিতাবাড়ীর জগাসাধু কিছুই বুঝতে পারেন না। তাঁদের অন্তর্ভুক্তির স্বার্থে এই বিশাল অঙ্কের বাজেটকে ১০০ টাকার অঙ্কে নিয়ে আসা প্রয়োজন। ৭ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা বা ৬৯ বিলিয়ন ডলারের এই বাজেটকে যদি ধরা হয় ১০০ টাকা, তাহলে মাত্র ৬৬ টাকা সংকুলান করা হচ্ছে রাজস্ব আয় থেকে। বাকি ৩৪ টাকাই বাজেট ঘাটতি। এই ঘাটতির ২০ টাকা জোগাড় করা হবে ব্যাংকঋণ, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ সূত্র থেকে। বাকি ১৪ টাকা আসবে বিদেশি ঋণ ও অনুদান থেকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন