করোনা মহামারিকালে সবকিছু অচল হয়ে পড়ে। ভাইরাসটি ছোঁয়াচে হওয়ায় নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হয়। ফলে লকডাউন, শাটডাউনের মতো সিদ্ধান্তে যেতে হয় কোনো কোনো অঞ্চল বা দেশকে। বন্ধ হয় গাড়ি-ঘোড়া। এমনকি বিমান চলাচলও। কোনো কোনো দেশ সীমান্তও সিলগালা করে দেয়Ñ যাতে ভাইরাসজনিত রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে না পারে। মহামারিতে ব্যাপক প্রাণহানি হয়েছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা ঝুঁকির মুখে পড়ে। অর্থনীতির ওপর সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। কিন্তু এরপরও নতুন একটি অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছে মানুষজন। সেটি হচ্ছে প্রকৃতির আবার নতুন করে প্রাণ ফিরে পাওয়া। এই দুই-তিন বছরে মানুষের সর্বগ্রাসী অত্যাচার থেকে অনেকটাই রক্ষা পেয়েছে প্রকৃতি। জনবহুল পর্যটন স্পটগুলো জনশূন্য হওয়ায় সেখানকার পশুপাখি নিরাপদে ঘুরে বেড়িয়েছে। কলকারখানা বন্ধ থাকায় দূষণ কমেছে। কমেছে কার্বন নিঃসরণ। শুধু চীনেই ২০ শতাংশ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ কম হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে হয়েছে ১০ শতাংশ। ফলে জলবায়ু বিশুদ্ধ হয়েছে। প্রাণভরে শ্বাস নিতে পেরেছে মানুষ। ধুলায় ধূসর ঢাকা, দিল্লি ও বেইজিংয়ের আকাশ পরিষ্কার হয়েছে। স্বচ্ছ পানিতে ডলফিনের ঘোরাফেরা দেখা গেছে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
পরিবেশ সুরক্ষার চ্যালেঞ্জ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন