গত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে ওমানের কৃষি নিয়ে কাজ করতে গিয়েছিলাম মাসকাটে। মাসকাটের কাজ শেষে একটা বিশেষ কাজে সালালা যেতে হলো আমাদের। মাসকাট থেকে সালালার দূরত্ব প্রায় ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার। দুই থেকে আড়াই ঘণ্টার বিমান ভ্রমণ। এক সন্ধ্যায় রওনা দিয়ে রাতে পৌঁছালাম সালালায়। আমার সঙ্গে ছিলেন—আমার সহকর্মী জহির মুন্না, তানভীর আশিক, হাবিব এবং আমাদের সফরসঙ্গী ইয়াসিন চৌধুরী। সালালায় আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন সেখানকার প্রবাসী ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন। আনোয়ার তাঁর বন্ধুদের একটা দলসহ দুইটা প্রাডো গাড়ি নিয়ে এসেছেন আমাদের হোটেলে পৌঁছে দিতে। আনোয়ারের বন্ধুদের একজনের দিকে আমার দৃষ্টি আটকাল। তাঁর গায়ের রং আমার মতোই, পরনে পিংকিশ স্যুট। চোখ দুটি উজ্জ্বল। ইয়াসিন চৌধুরী, তানভীর আর আমি চড়লাম আনোয়ারের গাড়িতে। জহির মুন্না ও হাবিব অন্য গাড়িতে চড়ল। হোটেলে পৌঁছেও সেই ছেলেটিকে দেখতে পেলাম। বেশ প্রাণবন্ত। তাঁকে বললাম, বাহ! দারুণ একটা স্যুট পরেছেন তো। নাম কী আপনার? বললেন, আইয়ুব হোসেন। জহির বলল, স্যার, ওর গাড়িতে উঠলে আপনি আরও চমকে যাবেন। জানতে চাইলাম, কেন? জহির বলল, গাড়িভর্তি ফাইল আর কাগজপত্র। গাড়িতে উঠে মনে হলো, গাড়ি যেন নয়, একটা অফিস রুম। তা দেখে সবাই হাসলাম। ছেলেটার প্রতি আমার আগ্রহ তৈরি হলো।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
সত্যিকারের এক নায়ক
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন