কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নৈতিক অধঃপতনে সংস্কৃতির বিপর্যয়

তখন আমরা তরুণ। আমাদের দেশের শিশুসাহিত্যের মূল আশ্রয় তখন দৈনিক পত্রিকার শিশুপাতা। সে এক তুমুল প্রতিযোগিতার সময়। একদিকে সংবাদের খেলাঘর, অন্যদিকে ইত্তেফাকের কচি-কাঁচার আসর। মাঝখানে পূর্বদেশ পত্রিকার চাঁদের হাট। কচি-কাঁচার আসরের দায়িত্বে ছিলেন প্রখ্যাত শিশুসাহিত্যিক ও সংগঠক রোকনুজ্জামান খান। যাঁর পোশাকি নাম কেউ জানত না। তাঁর নাম হয়ে গিয়েছিল দাদাভাই। আসরের পরিচালক দাদাভাই ছাপিয়ে গিয়েছিলেন ব্যক্তিসত্তাকে। দাদাভাইয়ের চিঠি নামে তিনি প্রতি হপ্তায় কচি-কাঁচার আসরে যে চিঠিটি লিখতেন তার অবদান অসামান্য। গৎবাঁধা কোনো চিঠির পরিবর্তে সেই চিঠি ছিল তথ্য আর নতুন ধারণায় ঠাসা। তেমনি এক চিঠিতে প্রথম জেনেছিলাম সুবীর নন্দীর কথা। গায়ক সুবীর নন্দীও তখন তরুণ।

সিলেট ভ্রমণকালে দাদাভাইয়ের সফরসঙ্গী তরুণ সুবীর নন্দী তাঁকে সারা রাস্তা গান শোনানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। তাঁর গানে মুগ্ধ দাদাভাই সেদিন লিখেছিলেন এই তরুণের মধ্যে তিনি দেখতে পাচ্ছেন অপার সম্ভাবনা। এই ছেলে যে একদিন গান গেয়ে দেশ মজাবে, সে বিষয়ে তাঁর মতামত ছিল কুণ্ঠাহীন। বলা বাহুল্য, সেই আগাম বাণী সত্য হয়েছিল। সুবীর নন্দী বাংলাদেশে শুধু বিখ্যাত গায়কই হননি, বাংলা গানেও তাঁর গায়কি আর সুরের খেলার জন্য বিশেষ জায়গা দখল করে আছেন। আজ দাদাভাই ও সুবীর নন্দী কেউ বেঁচে নেই। কিন্তু ইতিহাস রয়ে গেছে। রয়ে গেছে গান ও সাহিত্যের সেই শিল্পবন্ধন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন