কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্যে বাস্তবতারই প্রতিফলন ঘটেছে

কিছুদিন ধরে বাংলাদেশ সরকারের শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদারের সাম্প্রতিক দেওয়া একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি ১১ মে অর্থনৈতিক সাংবাদিক সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম বা ইআরএফ ও এসএমই ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেছেন, ‘আমি অনেককে দেখেছি বাজার করতে গিয়ে কাঁদছেন। কারণ বাজারের যে অবস্থা, তার পকেটে সে টাকা নেই। আমরা যখন বাজারে যাই, তখন দেখি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, কেন ঊর্ধ্বগতি? আমাদের কিন্তু কোনো কিছুর অভাব নেই, আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তারপরও সিন্ডিকেটের কারণে দেশে এ অবস্থা বিরাজ করছে।

অর্থনীতি ও বাজার এ দুই জায়গাতেই সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। যার কারণে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তরা ঝরে পড়ছেন এবং পণ্যের মূল্য বেড়ে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। ‘তিনি যোগ করেন, যে ব্যক্তি লুটপাট করে বড়লোক হচ্ছেন, তাকে আরও সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। ফলে কিছু ব্যক্তির কাছে ব্যাংক থেকে শুরু করে দেশের অর্থনীতি জিম্মি হয়ে পড়েছে। এ সিন্ডিকেট আমাদের ভাঙতে হবে। এ বক্তব্য দেওয়া ছাড়াও ঢাকার জনপ্রিয় পত্রিকা যুগান্তরে একটি সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ টেনে বলেছেন, ‘মন্ত্রীদের ভেতর একটা সিন্ডিকেট আছে। যারা শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন, তাদের অনেকেই এখন মন্ত্রী।’ শিল্প প্রতিমন্ত্রী অবশ্য মন্ত্রিপরিষদের কোন কোন মন্ত্রী সিন্ডিকেটে আছেন তাদের নাম বলতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, ‘খামোখা নামটাম জিজ্ঞেস করে আমাকে ভেজালে ফেলবেন।’ প্রতিমন্ত্রীর সরল ও সহজ ভাষার এ বক্তব্য নিয়ে সরকার ও আওয়ামী লীগের ভেতর তোলপাড় শুরু হয়েছে। আজ (১৯ মে) খবরের কাগজের মারফত জেনেছি, সরকারের মন্ত্রীরা নাকি বিব্রতবোধ করছেন। ওদিকে আওয়ামী লীগের নেতারাও বিরক্তি প্রকাশ করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন